ads
Showing posts with label Pc Help. Show all posts
Showing posts with label Pc Help. Show all posts
Sunday, December 22, 2013
4
Sunday, December 22, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
মাএ ৫ সেকেন্ডে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করুন কোন ধরনের সফটওয়ার এবং ঝামেলা ছাড়া
সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করছি।আমার আজকের টিউনটি হয়তো
বেশি বড় হবে না কিন্তু আপনার সামান্য হলেও কাজে দিবে।আমরা প্রতিনিয়তই
ইউটিউবে যেতে বিভিন্ন ধরনের কাজে যেমন গান শুনা ছবি দেখা টিউটোরিয়াল
দেখা।অনেক সময় কিছু কিছু বার বার দেখতে হয়।সেই ভিডিও গুলা ডাউনলোড করে
রাখতে হয়।আর এই ডাউনলোড করতে গেলে আমাদের অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় আমার অনেকে
সফটওয়ার দিয়ে ডাউনলোড করে।কিন্তু আজকে আমি খুব একটা শর্টকার্ট একটা পদ্বতি
দিবো যেটা দিয়ে আপনি ডাইরেক্ট ইউটিউব থেকে ডাউনলোড করুন
১) প্রথমে আপনি ইউটিউবে যাবেন আর যে ভিডিওটি ডাউনলোড করবেন সেটা ওপেন করবেন
২)এবার আপনি এড্রেসবারে দেখুন youtube.com/kdkdjdjfdkjfdk(Example) এবং এড্রেসবারে youtube লেখার আগে ss যোগ করুন
৩) তারপর ইন্টার বাটনে ক্লিক করুন
৪)ইন্টার বাটনে ক্লিক করার পর আপনি দেখবেন নতুন একটা পেইজ খুলছে সেখানে আপনি ভিডিও ফরমেট ক্লিক করে ডাউনলোড করুন
সবাই ভালো থাকবেন।পরবর্তিতে অন্য কিছু নিয়ে আসবো আপনাদের জন্য।
আপনার আন্ড্রয়েড জন্য পেইড এপস ও গেমস গুলো ফ্রিতে ডাউনলোড করুন এখানে
১) প্রথমে আপনি ইউটিউবে যাবেন আর যে ভিডিওটি ডাউনলোড করবেন সেটা ওপেন করবেন
২)এবার আপনি এড্রেসবারে দেখুন youtube.com/kdkdjdjfdkjfdk(Example) এবং এড্রেসবারে youtube লেখার আগে ss যোগ করুন
৩) তারপর ইন্টার বাটনে ক্লিক করুন
৪)ইন্টার বাটনে ক্লিক করার পর আপনি দেখবেন নতুন একটা পেইজ খুলছে সেখানে আপনি ভিডিও ফরমেট ক্লিক করে ডাউনলোড করুন
সবাই ভালো থাকবেন।পরবর্তিতে অন্য কিছু নিয়ে আসবো আপনাদের জন্য।
আপনার আন্ড্রয়েড জন্য পেইড এপস ও গেমস গুলো ফ্রিতে ডাউনলোড করুন এখানে
Sunday, September 1, 2013
4
Sunday, September 1, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করচি। আমরা সবাই জানি কি বোর্ডের অনেক সুবিধা আচে কিন্তু আমরা সবাই জানিনা কিভাবে ব্যাবহার করতে হয়। কিন্তু
সম্প্রতি প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।কম্পিউটার চালানোর সময় প্রায় সবাই মাউসের সাহায্য নেন। কিন্তু উইন্ডোজ
অপারেটিং সিস্টেমে এমনও বেশকিছু পদ্ধতি রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে শুধু
কিবোর্ড ব্যবহার করেই আপনি বিভিন্ন কাজ করতে পারবেন। সে
প্রতিবেদনের আলোকে উইন্ডোজের কতিপয় গোপন সুবিধাগুলো তুলে ধরা হল।
1.টাস্কবার অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করা
টাস্কবারের অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করতে আপনার কিবোর্ডের উইন্ডোজ কি চেপে T চাপুন এবং অ্যারো কি অথবা বারবার T চাপুন। এ কাজটির করার ফলে মাউসের সাহায্য ছাড়াই আপনি পিন অ্যাপ্লিকেশনগুলো স্ক্রল করতে পারবেন।
2.কপি, পেস্ট এবং এবং ফাইল মুভ আনডু করা
আমরা অনেকেই জানি Ctrl+C, Ctrl+V এবং Ctrl+X ব্যবহার করে ওয়ার্ড প্রসেসরে সহজেই কপি, পেস্ট ও কাট করা যায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, এ কমান্ডগুলো ফাইলের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যায়। ফাইল কাট, কপি বা পেস্ট করতেও আপনি এ কমান্ডগুলোর ব্যবহার করতে পারবেন।
3.অ্যাপ্লিকেশন চালু করা
টাস্কবারে পিনড অবস্থায় রয়েছে এমন অ্যাপ্লিকেশন চালু করতে চাইলে উইন্ডোজ কি চাপুন এবং অ্যাপ্লিকেশনটির নম্বরভিত্তিক অবস্থান অনুযায়ী নিউমেরিক কি (১...৯) চাপুন। এ পদ্ধতিতে সহজেই আপনি কাক্সিক্ষত অ্যাপ্লিকেশনটি মাউস ছাড়া চালু করতে পারবেন।
4.অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজ করা
একই অ্যাপ্লিকেশনের নতুন কোনো উইন্ডো বা নতুন কোনো ফোল্ডার ওপেন করতে হলে শিফট কি, উইন্ডোজ কি এবং নিউমেরিক অংশের ১ থেকে ৯ এর ভেতরের যে কোনো একটি নম্বর চাপুন। এতে আপনি কাক্সিক্ষত উইন্ডো বা ফোল্ডার ওপেন করতে পারবেন।
5.টাস্কবারে পিন করুন যে কোনো আইটেম
উইন্ডোজ ৭-এর টাস্কবারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপ্লিকেশন পিন করা থাকে। কিন্তু আপনি যদি টাস্কবারে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পিন করতে চান, তাহলে নিচের কমান্ডগুলোর সাহায্যে তা খুব সহজেই করতে পারবেন।
#আপনার পছন্দের ফাইল বা ফোল্ডারটি ড্র্যাগ করে ডেস্কটপে নিয়ে আসুন।
#এরপর রাইট কিক্ল থেকে নিউ এবং নিউ থেকে শর্টকাট সিলেক্ট করুন।
# এক্সপ্লোরারে <C:shortcutsFavorites - ShortcutName.lnk> টাইপ করুন।
# পছন্দ অনুযায়ী শর্টকাটের একটি নাম দিন।
# এখন দেখবেন যে আপনার শর্টকাটটি ফোল্ডারে পরিণত হয়েছে, যেটা আপনি চাইলেই রাইট ক্লিকের মাধ্যমে টাস্কবারে পিন করতে পারবেন।
6.কমান্ড অপশন চালু করা
কমান্ড অপশন চালু করার এ প্রক্রিয়াটি শুধু উইন্ডোজ ভিস্তা এবং উইন্ডোজ ৭ এর জন্য প্রযোজ্য। কমান্ড অপশন চালু করতে শিফট-কি চেপে ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করুন। এভাবে আপনি সহজেই কমান্ড অপশনটি চালু করতে পারবেন।
7.সিক্রেট “সেন্ড টু” মেনু
আপনি জানেন কি আপনার উইন্ডোজে গোপন একটি সেন্ড টু মেনু আছে? এ মেনুটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে শিফট কি চেপে ধরে যে ফোল্ডারটি সেন্ড করতে চাচ্ছেন তাতে রাইট ক্লিক করে সেন্ড টু মেনুটি সিলেক্ট করতে হবে। এ অপশনটির মাধ্যমে আপনি খুব অল্প সময়ে অনেক ফাইল স্থানান্তর করতে পারবেন।
8.পরিবর্তন করুন ডিফল্ট “সেন্ড টু” মেনু
আপনার ডিফল্ট সেটিংসে যেসব অপশন প্রদর্শিত হয়, তা যদি আপনি পরিবর্তন করতে চান তাহলে যে কোনো ফোল্ডারের বার লোকেশনে আপনাকে <shell:sendto> টাইপ করতে হবে। এরপর আপনি নতুন ফোল্ডারের লোকেশনটি ড্র্যাগ এবং ড্রপ করতে পারবেন সহজেই।
9.সহজেই ওপেন করুন ফাইল অথবা ওয়েবপেইজ
রান কমান্ড ব্যবহার করে খুব সহজেই ফাইল, অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট ওপেন করা যায়। রান ডায়ালগ বক্সটি কি-বোর্ডে শর্টকাটে ওপেন করতে উইন্ডোজ কি + R চাপুন। এরপর ডায়ালগ বক্সটি এলে আপনি যা চালু করতে চাচ্ছেন, তার নাম লিখে এন্টার চাপুন।
10.তৈরি করুন জিপ ফোল্ডার
বড় আকারের ফাইল স্থানান্তরের জন্য জিপ ফোল্ডার খুবই প্রয়োজনীয়। এটি ফাইলের আয়তন কমিয়ে দেয়। ফলে সহজেই ফাইলটি স্থানান্তর করা যায়। জিপ ফোল্ডার তৈরি করার জন্য সাধারণ ফাইলটিতে রাইট ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে সেন্ড টু অপশন সিলেক্ট করুন। এরপর কমপ্রেসড ফোল্ডারের মাধ্যমে আপনার ফাইলটির আকৃতি কমিয়ে আনুন। ফাইল জিপ করার ফলে সহজেই তা আপলোড করা যাবে।
সবাই ভাল থাকবেন।
আর ভাল লাগলে গুরে আসতে পারেন এখানে
সব সময়ের আপডেটের পেতে পারেন Facebook Funpage
উইন্ডোজের গোপন সুবিধাগুলো জেনে নিই বিস্তারিত
1.টাস্কবার অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করা
টাস্কবারের অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করতে আপনার কিবোর্ডের উইন্ডোজ কি চেপে T চাপুন এবং অ্যারো কি অথবা বারবার T চাপুন। এ কাজটির করার ফলে মাউসের সাহায্য ছাড়াই আপনি পিন অ্যাপ্লিকেশনগুলো স্ক্রল করতে পারবেন।
2.কপি, পেস্ট এবং এবং ফাইল মুভ আনডু করা
আমরা অনেকেই জানি Ctrl+C, Ctrl+V এবং Ctrl+X ব্যবহার করে ওয়ার্ড প্রসেসরে সহজেই কপি, পেস্ট ও কাট করা যায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, এ কমান্ডগুলো ফাইলের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যায়। ফাইল কাট, কপি বা পেস্ট করতেও আপনি এ কমান্ডগুলোর ব্যবহার করতে পারবেন।
টাস্কবারে পিনড অবস্থায় রয়েছে এমন অ্যাপ্লিকেশন চালু করতে চাইলে উইন্ডোজ কি চাপুন এবং অ্যাপ্লিকেশনটির নম্বরভিত্তিক অবস্থান অনুযায়ী নিউমেরিক কি (১...৯) চাপুন। এ পদ্ধতিতে সহজেই আপনি কাক্সিক্ষত অ্যাপ্লিকেশনটি মাউস ছাড়া চালু করতে পারবেন।
4.অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজ করা
একই অ্যাপ্লিকেশনের নতুন কোনো উইন্ডো বা নতুন কোনো ফোল্ডার ওপেন করতে হলে শিফট কি, উইন্ডোজ কি এবং নিউমেরিক অংশের ১ থেকে ৯ এর ভেতরের যে কোনো একটি নম্বর চাপুন। এতে আপনি কাক্সিক্ষত উইন্ডো বা ফোল্ডার ওপেন করতে পারবেন।
5.টাস্কবারে পিন করুন যে কোনো আইটেম
উইন্ডোজ ৭-এর টাস্কবারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপ্লিকেশন পিন করা থাকে। কিন্তু আপনি যদি টাস্কবারে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পিন করতে চান, তাহলে নিচের কমান্ডগুলোর সাহায্যে তা খুব সহজেই করতে পারবেন।
#আপনার পছন্দের ফাইল বা ফোল্ডারটি ড্র্যাগ করে ডেস্কটপে নিয়ে আসুন।
#এরপর রাইট কিক্ল থেকে নিউ এবং নিউ থেকে শর্টকাট সিলেক্ট করুন।
# এক্সপ্লোরারে <C:shortcutsFavorites - ShortcutName.lnk> টাইপ করুন।
# পছন্দ অনুযায়ী শর্টকাটের একটি নাম দিন।
# এখন দেখবেন যে আপনার শর্টকাটটি ফোল্ডারে পরিণত হয়েছে, যেটা আপনি চাইলেই রাইট ক্লিকের মাধ্যমে টাস্কবারে পিন করতে পারবেন।
কমান্ড অপশন চালু করার এ প্রক্রিয়াটি শুধু উইন্ডোজ ভিস্তা এবং উইন্ডোজ ৭ এর জন্য প্রযোজ্য। কমান্ড অপশন চালু করতে শিফট-কি চেপে ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করুন। এভাবে আপনি সহজেই কমান্ড অপশনটি চালু করতে পারবেন।
7.সিক্রেট “সেন্ড টু” মেনু
আপনি জানেন কি আপনার উইন্ডোজে গোপন একটি সেন্ড টু মেনু আছে? এ মেনুটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে শিফট কি চেপে ধরে যে ফোল্ডারটি সেন্ড করতে চাচ্ছেন তাতে রাইট ক্লিক করে সেন্ড টু মেনুটি সিলেক্ট করতে হবে। এ অপশনটির মাধ্যমে আপনি খুব অল্প সময়ে অনেক ফাইল স্থানান্তর করতে পারবেন।
আপনার ডিফল্ট সেটিংসে যেসব অপশন প্রদর্শিত হয়, তা যদি আপনি পরিবর্তন করতে চান তাহলে যে কোনো ফোল্ডারের বার লোকেশনে আপনাকে <shell:sendto> টাইপ করতে হবে। এরপর আপনি নতুন ফোল্ডারের লোকেশনটি ড্র্যাগ এবং ড্রপ করতে পারবেন সহজেই।
9.সহজেই ওপেন করুন ফাইল অথবা ওয়েবপেইজ
রান কমান্ড ব্যবহার করে খুব সহজেই ফাইল, অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট ওপেন করা যায়। রান ডায়ালগ বক্সটি কি-বোর্ডে শর্টকাটে ওপেন করতে উইন্ডোজ কি + R চাপুন। এরপর ডায়ালগ বক্সটি এলে আপনি যা চালু করতে চাচ্ছেন, তার নাম লিখে এন্টার চাপুন।
10.তৈরি করুন জিপ ফোল্ডার
বড় আকারের ফাইল স্থানান্তরের জন্য জিপ ফোল্ডার খুবই প্রয়োজনীয়। এটি ফাইলের আয়তন কমিয়ে দেয়। ফলে সহজেই ফাইলটি স্থানান্তর করা যায়। জিপ ফোল্ডার তৈরি করার জন্য সাধারণ ফাইলটিতে রাইট ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে সেন্ড টু অপশন সিলেক্ট করুন। এরপর কমপ্রেসড ফোল্ডারের মাধ্যমে আপনার ফাইলটির আকৃতি কমিয়ে আনুন। ফাইল জিপ করার ফলে সহজেই তা আপলোড করা যাবে।
সবাই ভাল থাকবেন।
আর ভাল লাগলে গুরে আসতে পারেন এখানে
সব সময়ের আপডেটের পেতে পারেন Facebook Funpage
Wednesday, August 28, 2013
5
Wednesday, August 28, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
ল্যাপটপ ব্যবহারের ২৬ টি কার্যকারী টিপস
ল্যাপটপ
সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক। যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে
কাজ করে থাকেন তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর অপেক্ষাকৃত
ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর
যত্নও নিতে হবে। আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে
সে জন্য কিছু টিপস মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স ভাল
থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
- ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও ২/৩ সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
- ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
- মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার করুন।
- ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
- দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন।
- হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
- এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন ও সহজে বাতাস চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ রাখুন, সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
- শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন।
- ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
- হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
- অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
- মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner, Ram Optimi“er, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
- আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
- ল্যাপটপ এর উপর ময়লা পরলে তা পরিষ্কার করা যেই কাজটা আমরা অনেকেই করি না। আর অবশ্যই সঠিক পরিস্কারক দ্রব্য ব্যবহার করা উচিত।
- ল্যাপটপের কি বোর্ড ও মাউস এর পরিবর্তে এক্সটারনাল কি বোর্ড ও মাউস ব্যবহার করা। এতে করে ল্যাপটপের কিবোর্ড এবং মাউস প্যাড ভাল থাকবে দীর্ঘ দিন।
- ল্যাপটপে বেশি গ্রাফিক্সের গেমস না খেলা, এতে করে ল্যাপটপ খুবই উত্তপ্ত হয়ে যায় যা ভেতরের অন্যান্য যন্ত্রপাতির জন্য ক্ষতিকারক।
- ল্যাপটপে যথা সম্ভব ছোট সাইজের সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত।
- ল্যাপটপ য়থা সম্ভব কম সময়ের জন্য চালানো উচিৎ।
- সরাসরি তাপ থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা উচিত।
- ল্যাপটপ বেশিক্ষণ কোলের ওপর রেখে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছুদিন আগে একদল গবেষক ল্যাপটপ ব্যবহারকারীর মাঝে এক জরিপ চালিয়ে দেখেছেন, যারা কোলের ওপর রেখে অনেকক্ষণ ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তাদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।
- ল্যাপটপে বিল্ট-ইন কিছু ডিভাইস আছে যেমন : ব্লু-টুথ, ওয়াই-ফাই, ইনফ্রারেড ইত্যাদি। প্রয়োজন না থাকলে ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় এসব ডিভাইস বন্ধ করে রাখুন। এতে ব্যাটারির শক্তি খরচ কম হবে।
- ল্যাপটপ বহনে ল্যাপটপের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ব্যাগ ব্যবহার করুন। এসব ব্যাগ ল্যাপটপকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করতে পারে। এছাড়া ভ্রমণে ল্যাপটপ বহন করার জন্য কাঁধে ঝুলানোর সুবিধাযুক্ত ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে বহনে সুবিধার পাশাপাশি আরেকটি সুবিধা হলো, বাইরে থেকে বোঝাই যাবে না যে আপনি ল্যাপটপ বহন করছেন। তাই ছিনতাইকারীর দৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
- ল্যাপটপে গেম খেলা বা কোনো কিছু টাইপ করার জন্য এক্সটার্নাল কি-বোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করুন। কারণ, এসব ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহারে ল্যাপটপের টাচ প্যাড এবং কি-বোর্ডের আয়ু কমে যেতে পারে।
- ঘরে বা বাইরে বিদ্যুত্ ব্যবহারের সুবিধা আছে এমন স্থানে সরাসরি বিদ্যুত্ ব্যবহারের মাধ্যমে ল্যাপটপ চালান। ল্যাপটপের ব্যাটারির একটি নির্দিষ্ট আয়ু আছে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ হওয়ার পর এই ব্যাটারিটি নষ্ট অর্থাত্ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যায়।
- ল্যাপটপের এয়ার ভেন্টটি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কারণ এয়ার ভেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে প্রচুর তাপ উত্পন্ন হবে, যা ল্যাপটপের জন্য ক্ষতিকর। খাবার ও পানীয় থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখুন। না হলে অসাবধানতাবশত ল্যাপটপের ওপর পানি পড়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
- ল্যাপটপ ডেস্কটপের মতো একটানা ব্যবহার করা ঠিক নয়। বেশ কয়েক ঘণ্টা ব্যবহার করার পর ল্যাপটপ কিছু সময় বন্ধ রাখা উচিত। আপনার চোখের সুবিধার জন্য স্ক্রিনের লাইট আপনার চোখের সঙ্গে মানানসই করে রাখুন। মনে রাখবেন, এমন হাই কালার দিয়ে রাখবেন না যেটি আপনার চোখের সহ্যের বাইরে। প্রয়োজনে ঋষীঁ নামের একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার দিয়ে এ কাজটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারেন।
Saturday, August 24, 2013
5
Saturday, August 24, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
প্রথমে নিচের লিন্ক থেকে সফটওয়ার গুলো ডাউনলোড করুন।
1. Proxyfier
2. Reconnect
প্রথমে আপনার জিপি সিমটি নোকিয়া পিসি সুইট অথবা জিপি মডেম দিয়ে পিসিতে কানেক্ট করুন। শুধু সেটিংস থেকে APN হিসাবে gpmms লিখুন।
Nokia PC Suite থেকে Connect to the Internet এ যান।
এরপর Settings এ ক্লিক করে চিত্রানুযায়ী করুন।
এবার Proxyfier ইনস্টল করে ওপেন করুন। রেজিস্ট্রেশন করার জন্য Key হিসাবে KFZUS-F3JGV-T95Y7-BXGAS-5NHHP দিন।
এবার Proxyfier ওপেন করে বামদিকে কোনায় Proxy servers এ ক্লিক করুন।
এবার নিচের চিত্রের ন্যয় করুন।
হয়ে গেলে এবার Reconnect সফটওয়ারটা ওপেন করুন। ৩মিনিট পর ডিসকানেক্ট হয়ে গেলে এটি আবার মডেমকে কানেক্ট করে দেবে।
এখন আপনি যে কোনো ব্রাউজার দিয়ে ফুল স্পীডে ব্রাউজ ও ডাউনলোড করতে পারবেন।
এবার চিত্রানুযায়ী IDM কে কনফিগার করুন।
কোনো প্রকার সমস্যা হলে কমেন্ট করুন। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো।
ভাল লাগলে প্রিয় টিউনসে যুক্ত করতে ভুলবেন না।
পিসিতে জিপি ফ্রি ইন্টারনেট ফুল স্পীডে আনলিমিটেড ব্রাউজিং & ডাউনলোড
প্রথমে নিচের লিন্ক থেকে সফটওয়ার গুলো ডাউনলোড করুন।
1. Proxyfier
2. Reconnect
প্রথমে আপনার জিপি সিমটি নোকিয়া পিসি সুইট অথবা জিপি মডেম দিয়ে পিসিতে কানেক্ট করুন। শুধু সেটিংস থেকে APN হিসাবে gpmms লিখুন।
Nokia PC Suite থেকে Connect to the Internet এ যান।
এরপর Settings এ ক্লিক করে চিত্রানুযায়ী করুন।
এবার Proxyfier ইনস্টল করে ওপেন করুন। রেজিস্ট্রেশন করার জন্য Key হিসাবে KFZUS-F3JGV-T95Y7-BXGAS-5NHHP দিন।
এবার Proxyfier ওপেন করে বামদিকে কোনায় Proxy servers এ ক্লিক করুন।
এবার নিচের চিত্রের ন্যয় করুন।
হয়ে গেলে এবার Reconnect সফটওয়ারটা ওপেন করুন। ৩মিনিট পর ডিসকানেক্ট হয়ে গেলে এটি আবার মডেমকে কানেক্ট করে দেবে।
এখন আপনি যে কোনো ব্রাউজার দিয়ে ফুল স্পীডে ব্রাউজ ও ডাউনলোড করতে পারবেন।
এবার চিত্রানুযায়ী IDM কে কনফিগার করুন।
কোনো প্রকার সমস্যা হলে কমেন্ট করুন। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো।
ভাল লাগলে প্রিয় টিউনসে যুক্ত করতে ভুলবেন না।
Tuesday, August 20, 2013
0
Tuesday, August 20, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
সফটওয়্যার ছাড়া ফোল্ডারে পাসওয়ার্ড দিন ।
সফটওয়্যার ছাড়া ফোল্ডারে কিভাবে পাসওয়ার্ড দেয়া নিম্নে সেটা আলোচনা করেছি।
ফোল্ডারে পাসওয়ার্ড দেওয়ার জন্য, আপনি যে ফোল্ডারে পাসওয়ার্ড দিতে চাচ্ছেন সেই ফোল্ডারের ওপর মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করুন । এবার Send to অপশনের Compressed (zipped) Folder-এ ক্লিক করুন । এতে ফোল্ডারটি Zip Folder-এ রুপান্তরিত হবে । এখন এই Zip Folder-এ মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করুন এবং Open with-এর Compressed (zipped) Folder-এ ক্লিক করুন । এখন নতুন যে উইন্ডোটি আসবে, সেখানে যেকোনো খালি জায়গায় মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে add a password-এ ক্লিক করতে হবে এবং password ও confirm password-এ একই গোপন নম্বর দিয়ে ok করুন । তারপর ফোল্ডার ওপেন করে দেখুন আপনার password সেট হয়ে গেছে ।
ফোল্ডারে পাসওয়ার্ড দেওয়ার জন্য, আপনি যে ফোল্ডারে পাসওয়ার্ড দিতে চাচ্ছেন সেই ফোল্ডারের ওপর মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করুন । এবার Send to অপশনের Compressed (zipped) Folder-এ ক্লিক করুন । এতে ফোল্ডারটি Zip Folder-এ রুপান্তরিত হবে । এখন এই Zip Folder-এ মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করুন এবং Open with-এর Compressed (zipped) Folder-এ ক্লিক করুন । এখন নতুন যে উইন্ডোটি আসবে, সেখানে যেকোনো খালি জায়গায় মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে add a password-এ ক্লিক করতে হবে এবং password ও confirm password-এ একই গোপন নম্বর দিয়ে ok করুন । তারপর ফোল্ডার ওপেন করে দেখুন আপনার password সেট হয়ে গেছে ।
Sunday, August 18, 2013
1
Sunday, August 18, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
আমরা কমপিউটার চালানোর সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে উইন্ডোজ কিছু ফাইল তৈরি করে,যা পরবর্তীতে উইন্ডোজের আর প্রয়োজন হয় না এবং ওই সব অপ্রয়োজনীয় ফাইলের জন্য উইন্ডোজ স্লো হয়ে যায়।তাই কমপিউটারের গতি বাড়ানোর জন্য ওই সব ফাইল মুছে ফেলা দরকার।কিন্তু নিচের কয়েকটি ধাপ অনুসরন করে আপনি ওই সব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে পারেন।
ধাপগুলো হলো-
১.My Computer আইকনে রাইট ক্লিক করে Manage অপশন সিলেক্ট করুন।
২.Event Viewer-এ ক্লিক করে Expand করে Application-এ রাইট ক্লিক করুন এবং আবির্ভূত কনটেক্রট মেনু হতে Clear All Eventsঅপশন সিলেক্ট করুন।সেভ করতে চাইলে No বাটনে ক্লিক করুন। একইভাবে নিচের সিস্টেমের ইভেন্টগুলো Clear করুন।
৩.এবার My Computer থেকে বের হয়ে এসে Start মেনু থেকে Run সিলেক্ট করে Text Box-এ %Temp% লিখে Enter করুন।সব সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।
৪.একইভাবে Start > Run > Temp > Enter।সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।
৫.একইভাবে Start > Run > Temp > Recent > Enter।সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।
৬.একইভাবে Start > Run > Temp > Prefetch > Enter।সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।
৭.একইভাবে Start > Run > Tree > Enter।
এবার নিজেই দেখুন আপনার কমপিউটারের গতি কতটা বেড়েছে।
অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে কম্পিউটার এর গতি বৃদ্ধি করুন! !
আমরা কমপিউটার চালানোর সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে উইন্ডোজ কিছু ফাইল তৈরি করে,যা পরবর্তীতে উইন্ডোজের আর প্রয়োজন হয় না এবং ওই সব অপ্রয়োজনীয় ফাইলের জন্য উইন্ডোজ স্লো হয়ে যায়।তাই কমপিউটারের গতি বাড়ানোর জন্য ওই সব ফাইল মুছে ফেলা দরকার।কিন্তু নিচের কয়েকটি ধাপ অনুসরন করে আপনি ওই সব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে পারেন।
ধাপগুলো হলো-
১.My Computer আইকনে রাইট ক্লিক করে Manage অপশন সিলেক্ট করুন।
২.Event Viewer-এ ক্লিক করে Expand করে Application-এ রাইট ক্লিক করুন এবং আবির্ভূত কনটেক্রট মেনু হতে Clear All Eventsঅপশন সিলেক্ট করুন।সেভ করতে চাইলে No বাটনে ক্লিক করুন। একইভাবে নিচের সিস্টেমের ইভেন্টগুলো Clear করুন।
৩.এবার My Computer থেকে বের হয়ে এসে Start মেনু থেকে Run সিলেক্ট করে Text Box-এ %Temp% লিখে Enter করুন।সব সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।
৪.একইভাবে Start > Run > Temp > Enter।সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।
৫.একইভাবে Start > Run > Temp > Recent > Enter।সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।
৬.একইভাবে Start > Run > Temp > Prefetch > Enter।সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।
৭.একইভাবে Start > Run > Tree > Enter।
এবার নিজেই দেখুন আপনার কমপিউটারের গতি কতটা বেড়েছে।
Wednesday, July 31, 2013
1
Wednesday, July 31, 2013
bdsolve
২|যদি আপনার ল্যাপটপ হয়,তাহলে যাচাই করে নিন ওয়াই-ফাই এনাবল কি না। বর্তমানে যেসব ল্যাপটপ বাজারে আসচ্ছে সব গুলোতে ওয়াই-ফাই আছে।
২| তারপর WinRar আথবা অন্য কোন কম্প্রসার সফটওয়ার দিয়ে এক্সট্রাক্ট করুন। [ Extract Password: 14194 ]
৩|তারপর সফটওয়ার টির উপর ডাবল ক্লিক মারুন এবং নেক্সট করতে থাকেন,আবশেষে ইন্সটল শেষ হয়ে গেলে Finish এ ক্লিক করুন।
৪|আপনার ডেস্কটপ/ল্যাপটপের ওয়াই-ফাই কানেকশনটি চালু করুন।
৫। এবার সফটওয়ার টি রান করুন। Network Name বক্সটিতে যেই নামটি দিবেন,সেই নামটি হবে ওয়াই-ফাই জোনের নাম।এখানে আপনি ইচ্ছা মত নাম ব্যাবহার করতে পারবেন।যেমন আমি দিয়েছি Acer-Wifi
৬। Network Key বক্সে আপনি ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড সেট করতে পারবেন।যদি ফাঁকা রাখেন তাহলে ক্লায়েন্টের কাছে কোন পাসওয়ার্ড চাইবেনা।
৭। Enable Internet sharing ঘরে টিক দিন এবং আপনি কোন ইন্টারনেট কানেকশনটি শেয়ার করতে চান তা সিলেক্ট করুন।
৮|এবার নিচে অবস্থিত Start Hotspot এ ক্লিক করুন।দেখবেন কয়েক সেকেন্ডে আপনার ডেস্কটপ/ল্যাপটপ ওয়াই-ফাই জোনে পরিনত হয়েছে।
৯|সর্বশেষে একটি ওয়াই-ফাই এনাবল মোবাইল বা ল্যাপটপে যাচাই করে দেখবেন,আপনার ওয়াই-ফাই জোনটি প্রদর্শিত হবে।
১০|দেখেন এই খানে কাজ হয়েছে এবং সাথে internet acces লেখা আসচ্ছে।এবার মজা করে হারিয়ে যান ওয়াই-ফাই এর দেশে।
-->
ডেস্কটপ/ল্যাপটপে সহজে বানিয়ে ফেলুন একটি ওয়াই-ফাই জোন(১০০% পরীক্ষিত+স্ক্রীন শর্ট)
শর্তঃ-
১|যদি আপনার ডেস্কটপ হয়,তাহলে প্রথমে ওয়াই-ফাই কার্ড এবং ড্রাইভার সহ ইন্সটল দিন।ইন্সটল শেষ হলে চোখ বন্ধ করে রি-স্টার্ট দিন।২|যদি আপনার ল্যাপটপ হয়,তাহলে যাচাই করে নিন ওয়াই-ফাই এনাবল কি না। বর্তমানে যেসব ল্যাপটপ বাজারে আসচ্ছে সব গুলোতে ওয়াই-ফাই আছে।
ধাপ সমূহঃ-
১| প্রথমে MyPublicWiFi (1.06 mb) নামের এই ছোট্ট সফটওয়ারটি ডাঊনলোড দিন। [ এখান থেকে ]২| তারপর WinRar আথবা অন্য কোন কম্প্রসার সফটওয়ার দিয়ে এক্সট্রাক্ট করুন। [ Extract Password: 14194 ]
৩|তারপর সফটওয়ার টির উপর ডাবল ক্লিক মারুন এবং নেক্সট করতে থাকেন,আবশেষে ইন্সটল শেষ হয়ে গেলে Finish এ ক্লিক করুন।
৪|আপনার ডেস্কটপ/ল্যাপটপের ওয়াই-ফাই কানেকশনটি চালু করুন।
৫। এবার সফটওয়ার টি রান করুন। Network Name বক্সটিতে যেই নামটি দিবেন,সেই নামটি হবে ওয়াই-ফাই জোনের নাম।এখানে আপনি ইচ্ছা মত নাম ব্যাবহার করতে পারবেন।যেমন আমি দিয়েছি Acer-Wifi
৬। Network Key বক্সে আপনি ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড সেট করতে পারবেন।যদি ফাঁকা রাখেন তাহলে ক্লায়েন্টের কাছে কোন পাসওয়ার্ড চাইবেনা।
৭। Enable Internet sharing ঘরে টিক দিন এবং আপনি কোন ইন্টারনেট কানেকশনটি শেয়ার করতে চান তা সিলেক্ট করুন।
৮|এবার নিচে অবস্থিত Start Hotspot এ ক্লিক করুন।দেখবেন কয়েক সেকেন্ডে আপনার ডেস্কটপ/ল্যাপটপ ওয়াই-ফাই জোনে পরিনত হয়েছে।
৯|সর্বশেষে একটি ওয়াই-ফাই এনাবল মোবাইল বা ল্যাপটপে যাচাই করে দেখবেন,আপনার ওয়াই-ফাই জোনটি প্রদর্শিত হবে।
১০|দেখেন এই খানে কাজ হয়েছে এবং সাথে internet acces লেখা আসচ্ছে।এবার মজা করে হারিয়ে যান ওয়াই-ফাই এর দেশে।
Subscribe to:
Posts
(
Atom
)