ads
Monday, December 2, 2019
1
Monday, December 2, 2019
Motachim
Download Mixplorer File Manager App For Android
Android is an amazing device where a wide range of approved and unapproved applications can be installed and tried. Because of its open-source nature, developers always make something which attracts the majority of people.
MiXplorer Apk is one of such android applications and tools which is used to manage your files, documents, vidoes, images and music very easily. It is a smooth, simple, dependable and has a clean User Interface. The App has almost every feature which you can anticipate from any amazing file manager.
MiXplorer rapidly got acknowledgment and turned into an immense achievement. This application has every one of the highlights from different diverse file managers applications fitted in only one file manager.
Instead of using different applications for different features now you can utilize MiXplorer App which can decrease your time and exertion as it were.
Friday, May 26, 2017
26
Friday, May 26, 2017
bdsolve
Download Lucky Patcher Latest Version Apk
Lucky patcher app is one of the best option to remove annoying ads from android apps.using lucky patcher any boring ,spam ads can be removed from android apps.
Lucky Patcher is an app which allow you to control your all apps which you have installed on your Android device. Lucky Patcher Apk provides you the full control on any apps to do all developer mod options with some small steps with very fewer clicks. You can remove the excessive advertisement, and you can change the permissions to apps whether they can access your phone book or media section or not and at the same time you can also create backups for all apps.and your device should have rooted . if you dont know how to root just try this two rooting apps , kingroot for android and kingo root
Lucky Patcher Features :
Lucky patcher app has many more great features. Which are described below
Lucky Patcher Features :
Lucky patcher app has many more great features. Which are described below
- Lucky Patcher is an all-in-one app which can block boring ads from free Android Apps and games.
- Lucky Patcher can remove in app purchase verification for many Android apps and games.
- Lucky Patcher can hack many popular games for Android. Unlock many features of the games.
- You can backup the patched apps and games.
- Lucky Patcher is also able to remove unwanted apps permission easily.
- Backup any android apps and games to your SD card.
- Some of the features don’t need root access.
- Lucky Patcher shows different color accent to understand the state of the apps.
- Lucky Patcher search all the apps on startup and shows the apps that can be patched.
- Custom patching options are available.
Monday, December 30, 2013
47
Monday, December 30, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
PSC Exam Result 2013
PSC result 2013 now you can see from here.its very easy just you can fill up this form and submit then you can find your result.how to fill up this form?its very easy firstly
1)choice your board General/Madrasha
2)Select your district like Dhaka,Jaypurhat,Noakhali or your district
3)Select your thana
5)input your roll number
6)Then submit and find your result
and you can search again and again your many roll number result just scroll or reload this page. thank your for your good result.
1)choice your board General/Madrasha
2)Select your district like Dhaka,Jaypurhat,Noakhali or your district
3)Select your thana
5)input your roll number
6)Then submit and find your result
and you can search again and again your many roll number result just scroll or reload this page. thank your for your good result.
Sunday, December 29, 2013
5
Sunday, December 29, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
JSC and JDC exam result 2013
Sunday, December 22, 2013
4
Sunday, December 22, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
মাএ ৫ সেকেন্ডে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করুন কোন ধরনের সফটওয়ার এবং ঝামেলা ছাড়া
সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করছি।আমার আজকের টিউনটি হয়তো
বেশি বড় হবে না কিন্তু আপনার সামান্য হলেও কাজে দিবে।আমরা প্রতিনিয়তই
ইউটিউবে যেতে বিভিন্ন ধরনের কাজে যেমন গান শুনা ছবি দেখা টিউটোরিয়াল
দেখা।অনেক সময় কিছু কিছু বার বার দেখতে হয়।সেই ভিডিও গুলা ডাউনলোড করে
রাখতে হয়।আর এই ডাউনলোড করতে গেলে আমাদের অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় আমার অনেকে
সফটওয়ার দিয়ে ডাউনলোড করে।কিন্তু আজকে আমি খুব একটা শর্টকার্ট একটা পদ্বতি
দিবো যেটা দিয়ে আপনি ডাইরেক্ট ইউটিউব থেকে ডাউনলোড করুন
১) প্রথমে আপনি ইউটিউবে যাবেন আর যে ভিডিওটি ডাউনলোড করবেন সেটা ওপেন করবেন
২)এবার আপনি এড্রেসবারে দেখুন youtube.com/kdkdjdjfdkjfdk(Example) এবং এড্রেসবারে youtube লেখার আগে ss যোগ করুন
৩) তারপর ইন্টার বাটনে ক্লিক করুন
৪)ইন্টার বাটনে ক্লিক করার পর আপনি দেখবেন নতুন একটা পেইজ খুলছে সেখানে আপনি ভিডিও ফরমেট ক্লিক করে ডাউনলোড করুন
সবাই ভালো থাকবেন।পরবর্তিতে অন্য কিছু নিয়ে আসবো আপনাদের জন্য।
আপনার আন্ড্রয়েড জন্য পেইড এপস ও গেমস গুলো ফ্রিতে ডাউনলোড করুন এখানে
১) প্রথমে আপনি ইউটিউবে যাবেন আর যে ভিডিওটি ডাউনলোড করবেন সেটা ওপেন করবেন
২)এবার আপনি এড্রেসবারে দেখুন youtube.com/kdkdjdjfdkjfdk(Example) এবং এড্রেসবারে youtube লেখার আগে ss যোগ করুন
৩) তারপর ইন্টার বাটনে ক্লিক করুন
৪)ইন্টার বাটনে ক্লিক করার পর আপনি দেখবেন নতুন একটা পেইজ খুলছে সেখানে আপনি ভিডিও ফরমেট ক্লিক করে ডাউনলোড করুন
সবাই ভালো থাকবেন।পরবর্তিতে অন্য কিছু নিয়ে আসবো আপনাদের জন্য।
আপনার আন্ড্রয়েড জন্য পেইড এপস ও গেমস গুলো ফ্রিতে ডাউনলোড করুন এখানে
Thursday, September 5, 2013
13
Thursday, September 5, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
নিজের ওয়েবসাইটে ও ব্লগের সর্বোচ্ছ ভিজিটর বাড়ানোর চরম এবং গরম দশটি টিপস।
সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করছি।আজ আপনাদের জন্য ভিন্ন
এক টিউন নিয়ে এসেছি।ওয়েব সাইট বানিয়ে বসে রয়েছেন ভিজিটর নাই ইনকাম ও
নাই।শুধু শুধু চিন্তা করেন যে টাকা খরচ করে সাইট বানিয়েছি অথছ কোন ভিজিটরও
নাই ইনকাম নাই।আবার অনেকে কস্ট করে ব্লগ সাইট বানিয়েও ভিজিটর পাচ্ছেন
না।যাই হোক আমার মনে হয় কয়েকটি নিয়ম মেনে সাইটে কাজ করলে এমনিতে ভিজিটর
পাবেন আর তখনি ইনকাম ও শুরু হবে।আমার মনে হয় এই কয়েকটি টিপস আপনাদের কাজে ও
লাগতে পারে।
১| ডোমেনের নাম: ডোমেনের নাম একটা বড় ফেক্টর কারন একটা সহজ নাম কে মানুষ সব মনে রাখে বা মনে চলে আসে।ধরুন আপনি আন্ড্রয়েডের উপর একটা সাইট বানবেন তাহলে এই নামের সাথে মিল রেখে একটা নাম রাখবেন যাতে মানুষের বুঝতে সুবিধা হয়।ধরুন আমি একটা নাম দিলাম আন্ড্রয়েডের সাথে মিল রেখে androik.com তাহলে কিন্তু মানুষ সহজে মনে রাখতে পারবে।
২|নিয়মিত পোস্ট: আপনি সাইট বানিয়ে কয়েকটি পোস্ট দিয়ে ফেলে রেখেছেন মনে করছেন এমনিতেই ভিজিটর আসবে তাহলে আপনার এই ধারনা ভুল! কারন আপনার সাইটে যদি আপনি সব সময় নতুন পোস্ট আপডেট করেন তাহলে ভিজিটর ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকবে।কারন মানুষ সব সময় নতুন জিনিস ওয়েব সাইটে দেখতে চায়।এইটা করলে আপনি দরাবাদা ভিজিটর পেয়ে যাবেন।যারা নতুন পোস্টের আশায় বসে থাকে।
৩| প্রচারনা চালানো: সাইট বানিয়েছেন প্রচারনা চালাবেননা তাহলে হবে।আপনি সাইট বানিয়েছেন এটা অনলাইনে অপলাইনে শুধু প্রচার করবেন।কারন প্রচারেই প্রসার।
৪| রিপ্লাই এন্ড কমেন্টস: আপনার সাইটে রিপ্লাই কমেন্সের ব্যাবস্থা রাখবেন যাতে মানুষ বিভিন্ন পোস্টের উপর তার মতামত রাখতে পারেন।আর কমেন্টস বক্স এড করেই বসে থাকবেন না।প্রতিটি কমেন্টসেরি রিপ্লাই করবেন।তাহলে ভিজিটররা একটা ভালো ধারনা নিয়ে আপনার সাইটে সব সময় ভিজিট করবে।
৫| বিভিন্ন পোস্টে ক্লিয়ার ইমেজ এন্ড ভিডিও রাখা: আপনার প্রতিটি পোস্টে ক্লিয়ার ইমেজ দেয়ার চেস্টা করবেন তাহলে আপনার পোস্টটি সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকবে।আর যদি পারেন পোস্ট রিলেটেড ভিডিও টিউটোরিয়াল দেয়ার চেস্টা করবেন।
৬| জনপ্রিয় পোস্ট গুলো লেখা: যে বিষয়ের উপর পোস্ট লেখা সেই বিষয়ের উপর সম সাময়িক জনপ্রিয় টপিকসের উপর পোস্ট লেখা।
৭| জনপ্রিয় টুলস গুলু রাখা: আপনার সাইট সম্পর্কিত জনপ্রিয় টুলস গুলু রাখা যাতে ভিজিটর রা সহজে তা নিতে পারে।
৮| সাইটের ভালো দিক নির্দেশনা: আপনার সাইট বানানোর সময় মনে রাখবেন যাতে সাইটটি দেখতে খুব সুন্দর দেখা যায়।সাইটে ভালো দিক নির্দেশনা দিবেন সাইটে পেইজ নাম্বার যুক্ত করবেন।সাইটের পুরাপুরি ম্যাপ দিয়ে রাখবেন যাতে ভিজিটররা সহজে সাইটের সব কিছু খুজে নিতে পারে।সাইটে রিলেটেড পোস্ট যুক্ত করবেন তাহলে দেখবেন পেইজ ভিউ অনেক বেড়ে যাবে।
৯| নিজের প্রতিযোগি সাইট গুলো দেখা: আপনির বিষয়ের উপর আরো যাদের সাইট আছে তাদের লেখা গুলো পড়বেন তাহলে প্রতিযোগিতার মার্কেটে তাদের সাথে টিকে থাকতে পারবেন কারন তারা কি লেখে সেটার উপর বেইজ করে আপনিও আরো ভালো পোস্ট লিখবেন।
১০| এস ই ও : আর সব শেষে বলবো এস ই ও আর কাজ বেশি বেশি করা এটাই আপনার সব চেয়ে বেশি ভিজিটর নিয়ে আসবে।
সবাই দরকার হলে মোবাইল রিভিউ ও সফটওয়ারের উপর সাইটটিতে গুরে আসতে পারেন এখানে
আর ফেইসবুকে নিয়মিত পাবেন এখানে
১| ডোমেনের নাম: ডোমেনের নাম একটা বড় ফেক্টর কারন একটা সহজ নাম কে মানুষ সব মনে রাখে বা মনে চলে আসে।ধরুন আপনি আন্ড্রয়েডের উপর একটা সাইট বানবেন তাহলে এই নামের সাথে মিল রেখে একটা নাম রাখবেন যাতে মানুষের বুঝতে সুবিধা হয়।ধরুন আমি একটা নাম দিলাম আন্ড্রয়েডের সাথে মিল রেখে androik.com তাহলে কিন্তু মানুষ সহজে মনে রাখতে পারবে।
২|নিয়মিত পোস্ট: আপনি সাইট বানিয়ে কয়েকটি পোস্ট দিয়ে ফেলে রেখেছেন মনে করছেন এমনিতেই ভিজিটর আসবে তাহলে আপনার এই ধারনা ভুল! কারন আপনার সাইটে যদি আপনি সব সময় নতুন পোস্ট আপডেট করেন তাহলে ভিজিটর ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকবে।কারন মানুষ সব সময় নতুন জিনিস ওয়েব সাইটে দেখতে চায়।এইটা করলে আপনি দরাবাদা ভিজিটর পেয়ে যাবেন।যারা নতুন পোস্টের আশায় বসে থাকে।
৩| প্রচারনা চালানো: সাইট বানিয়েছেন প্রচারনা চালাবেননা তাহলে হবে।আপনি সাইট বানিয়েছেন এটা অনলাইনে অপলাইনে শুধু প্রচার করবেন।কারন প্রচারেই প্রসার।
৪| রিপ্লাই এন্ড কমেন্টস: আপনার সাইটে রিপ্লাই কমেন্সের ব্যাবস্থা রাখবেন যাতে মানুষ বিভিন্ন পোস্টের উপর তার মতামত রাখতে পারেন।আর কমেন্টস বক্স এড করেই বসে থাকবেন না।প্রতিটি কমেন্টসেরি রিপ্লাই করবেন।তাহলে ভিজিটররা একটা ভালো ধারনা নিয়ে আপনার সাইটে সব সময় ভিজিট করবে।
৫| বিভিন্ন পোস্টে ক্লিয়ার ইমেজ এন্ড ভিডিও রাখা: আপনার প্রতিটি পোস্টে ক্লিয়ার ইমেজ দেয়ার চেস্টা করবেন তাহলে আপনার পোস্টটি সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকবে।আর যদি পারেন পোস্ট রিলেটেড ভিডিও টিউটোরিয়াল দেয়ার চেস্টা করবেন।
৬| জনপ্রিয় পোস্ট গুলো লেখা: যে বিষয়ের উপর পোস্ট লেখা সেই বিষয়ের উপর সম সাময়িক জনপ্রিয় টপিকসের উপর পোস্ট লেখা।
৭| জনপ্রিয় টুলস গুলু রাখা: আপনার সাইট সম্পর্কিত জনপ্রিয় টুলস গুলু রাখা যাতে ভিজিটর রা সহজে তা নিতে পারে।
৮| সাইটের ভালো দিক নির্দেশনা: আপনার সাইট বানানোর সময় মনে রাখবেন যাতে সাইটটি দেখতে খুব সুন্দর দেখা যায়।সাইটে ভালো দিক নির্দেশনা দিবেন সাইটে পেইজ নাম্বার যুক্ত করবেন।সাইটের পুরাপুরি ম্যাপ দিয়ে রাখবেন যাতে ভিজিটররা সহজে সাইটের সব কিছু খুজে নিতে পারে।সাইটে রিলেটেড পোস্ট যুক্ত করবেন তাহলে দেখবেন পেইজ ভিউ অনেক বেড়ে যাবে।
৯| নিজের প্রতিযোগি সাইট গুলো দেখা: আপনির বিষয়ের উপর আরো যাদের সাইট আছে তাদের লেখা গুলো পড়বেন তাহলে প্রতিযোগিতার মার্কেটে তাদের সাথে টিকে থাকতে পারবেন কারন তারা কি লেখে সেটার উপর বেইজ করে আপনিও আরো ভালো পোস্ট লিখবেন।
১০| এস ই ও : আর সব শেষে বলবো এস ই ও আর কাজ বেশি বেশি করা এটাই আপনার সব চেয়ে বেশি ভিজিটর নিয়ে আসবে।
সবাই দরকার হলে মোবাইল রিভিউ ও সফটওয়ারের উপর সাইটটিতে গুরে আসতে পারেন এখানে
আর ফেইসবুকে নিয়মিত পাবেন এখানে
Monday, September 2, 2013
7
Monday, September 2, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
এন্ড্রয়েডের মোবাইল এবং ট্যাবের সেরা পাচটি ব্রাউজার।
সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করছি।সবাই ভালো আছেন
নিশ্চিই।যাই হোক আজকে আমরা আলোচনা করা আন্ড্রয়েডের জন্য সেরা পাচটি
ব্রাউজার নিয়ে।এখনতো মোটামুটি প্রায় অনেকের হাতেই এন্ড্রয়েড সেট অথবা
ট্যাব।এখন সেরা পাচটি এন্ড্রয়েড ট্যাবের ডাইরেক্ট গুগুল প্লে ডাউনলোড লিংক
দেয়া হল।
ডলপিন: ডলপিন ব্রাউজার এন্ড্রয়েডের অন্যতম একটি সেরা ব্রাউজার।এর কিছু বৈশিস্ঠ হচ্ছে:
#ট্যাবযুক্ত ব্রাউজিং.
#ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অন্য বন্ধুদের লিঙ্ক পাঠান.
#ভয়েস অনুসন্ধান.
#ঠারে সঙ্গে ন্যাভিগেশন.
#এক্সটেনশান সমর্থন ব্যবস্থা.
#গতি-ডায়াল.
ডাউনলোড
অপেরা ব্রাউজার:অপেরাতো এমনিতে একটা হিট ব্রাউজার সকল মোবাইলের জন্য।যাই হোক এর কিছু সুবিধা-
#ডাউনলোড বন্ধ হয়ে গেলে আবার পুনরা ফেরা যাবে।
#একটা স্মার্ট হোম পেইজ থাকে যাতে দরকারি সাইটগুলোর লিংক থাকে।
ডাউনলোড
গুগুল ক্রোম: গুগুল ক্রোম ও একটি অন্যতম ভাল ব্রাউজারের মধ্য একটি।এটিতে ব্রাউজিং করতে আরাম দায়ক মনে হয়।
ডাউনলোড
ফায়ারফক্স: ফায়ারফক্স সাধারনত কম্পিউটারের জন্য দারুন একটি ব্রাউজার এখন কিন্তু এন্ড্রয়েডের জন্য ও ফায়ারফক্স ব্রাউজার ভালো জনপ্রিয়তা নিয়ে এসেছে।
ডাউনলোড
UC ব্রাউজার : UC ব্রাউজার অন্যান্য মোবাইলের জন্য যেমন জনপ্রিয় তেমনিভাবে এন্ড্রয়েডের জন্য ও এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।এটি ব্যাবহার করেও আপনার কাছে ভালো লাগতে পারে।
ডাউনলোড
মোবাইল রিভিউ ও সফট ডাউনলোড করার জন্য যেতে পারেন এখানে
ফেইসবুকে আপডেটের জন্য যুক্ত থাকতে পারেন এখানে Facebook
অবশেষে সবাই ভালো থাকবেন।
ডলপিন: ডলপিন ব্রাউজার এন্ড্রয়েডের অন্যতম একটি সেরা ব্রাউজার।এর কিছু বৈশিস্ঠ হচ্ছে:
#ট্যাবযুক্ত ব্রাউজিং.
#ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অন্য বন্ধুদের লিঙ্ক পাঠান.
#ভয়েস অনুসন্ধান.
#ঠারে সঙ্গে ন্যাভিগেশন.
#এক্সটেনশান সমর্থন ব্যবস্থা.
#গতি-ডায়াল.
ডাউনলোড
অপেরা ব্রাউজার:অপেরাতো এমনিতে একটা হিট ব্রাউজার সকল মোবাইলের জন্য।যাই হোক এর কিছু সুবিধা-
#ডাউনলোড বন্ধ হয়ে গেলে আবার পুনরা ফেরা যাবে।
#একটা স্মার্ট হোম পেইজ থাকে যাতে দরকারি সাইটগুলোর লিংক থাকে।
ডাউনলোড
গুগুল ক্রোম: গুগুল ক্রোম ও একটি অন্যতম ভাল ব্রাউজারের মধ্য একটি।এটিতে ব্রাউজিং করতে আরাম দায়ক মনে হয়।
ডাউনলোড
ফায়ারফক্স: ফায়ারফক্স সাধারনত কম্পিউটারের জন্য দারুন একটি ব্রাউজার এখন কিন্তু এন্ড্রয়েডের জন্য ও ফায়ারফক্স ব্রাউজার ভালো জনপ্রিয়তা নিয়ে এসেছে।
ডাউনলোড
UC ব্রাউজার : UC ব্রাউজার অন্যান্য মোবাইলের জন্য যেমন জনপ্রিয় তেমনিভাবে এন্ড্রয়েডের জন্য ও এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।এটি ব্যাবহার করেও আপনার কাছে ভালো লাগতে পারে।
ডাউনলোড
মোবাইল রিভিউ ও সফট ডাউনলোড করার জন্য যেতে পারেন এখানে
ফেইসবুকে আপডেটের জন্য যুক্ত থাকতে পারেন এখানে Facebook
অবশেষে সবাই ভালো থাকবেন।
Sunday, September 1, 2013
4
Sunday, September 1, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করচি। আমরা সবাই জানি কি বোর্ডের অনেক সুবিধা আচে কিন্তু আমরা সবাই জানিনা কিভাবে ব্যাবহার করতে হয়। কিন্তু
সম্প্রতি প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।কম্পিউটার চালানোর সময় প্রায় সবাই মাউসের সাহায্য নেন। কিন্তু উইন্ডোজ
অপারেটিং সিস্টেমে এমনও বেশকিছু পদ্ধতি রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে শুধু
কিবোর্ড ব্যবহার করেই আপনি বিভিন্ন কাজ করতে পারবেন। সে
প্রতিবেদনের আলোকে উইন্ডোজের কতিপয় গোপন সুবিধাগুলো তুলে ধরা হল।
1.টাস্কবার অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করা
টাস্কবারের অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করতে আপনার কিবোর্ডের উইন্ডোজ কি চেপে T চাপুন এবং অ্যারো কি অথবা বারবার T চাপুন। এ কাজটির করার ফলে মাউসের সাহায্য ছাড়াই আপনি পিন অ্যাপ্লিকেশনগুলো স্ক্রল করতে পারবেন।
2.কপি, পেস্ট এবং এবং ফাইল মুভ আনডু করা
আমরা অনেকেই জানি Ctrl+C, Ctrl+V এবং Ctrl+X ব্যবহার করে ওয়ার্ড প্রসেসরে সহজেই কপি, পেস্ট ও কাট করা যায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, এ কমান্ডগুলো ফাইলের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যায়। ফাইল কাট, কপি বা পেস্ট করতেও আপনি এ কমান্ডগুলোর ব্যবহার করতে পারবেন।
3.অ্যাপ্লিকেশন চালু করা
টাস্কবারে পিনড অবস্থায় রয়েছে এমন অ্যাপ্লিকেশন চালু করতে চাইলে উইন্ডোজ কি চাপুন এবং অ্যাপ্লিকেশনটির নম্বরভিত্তিক অবস্থান অনুযায়ী নিউমেরিক কি (১...৯) চাপুন। এ পদ্ধতিতে সহজেই আপনি কাক্সিক্ষত অ্যাপ্লিকেশনটি মাউস ছাড়া চালু করতে পারবেন।
4.অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজ করা
একই অ্যাপ্লিকেশনের নতুন কোনো উইন্ডো বা নতুন কোনো ফোল্ডার ওপেন করতে হলে শিফট কি, উইন্ডোজ কি এবং নিউমেরিক অংশের ১ থেকে ৯ এর ভেতরের যে কোনো একটি নম্বর চাপুন। এতে আপনি কাক্সিক্ষত উইন্ডো বা ফোল্ডার ওপেন করতে পারবেন।
5.টাস্কবারে পিন করুন যে কোনো আইটেম
উইন্ডোজ ৭-এর টাস্কবারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপ্লিকেশন পিন করা থাকে। কিন্তু আপনি যদি টাস্কবারে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পিন করতে চান, তাহলে নিচের কমান্ডগুলোর সাহায্যে তা খুব সহজেই করতে পারবেন।
#আপনার পছন্দের ফাইল বা ফোল্ডারটি ড্র্যাগ করে ডেস্কটপে নিয়ে আসুন।
#এরপর রাইট কিক্ল থেকে নিউ এবং নিউ থেকে শর্টকাট সিলেক্ট করুন।
# এক্সপ্লোরারে <C:shortcutsFavorites - ShortcutName.lnk> টাইপ করুন।
# পছন্দ অনুযায়ী শর্টকাটের একটি নাম দিন।
# এখন দেখবেন যে আপনার শর্টকাটটি ফোল্ডারে পরিণত হয়েছে, যেটা আপনি চাইলেই রাইট ক্লিকের মাধ্যমে টাস্কবারে পিন করতে পারবেন।
6.কমান্ড অপশন চালু করা
কমান্ড অপশন চালু করার এ প্রক্রিয়াটি শুধু উইন্ডোজ ভিস্তা এবং উইন্ডোজ ৭ এর জন্য প্রযোজ্য। কমান্ড অপশন চালু করতে শিফট-কি চেপে ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করুন। এভাবে আপনি সহজেই কমান্ড অপশনটি চালু করতে পারবেন।
7.সিক্রেট “সেন্ড টু” মেনু
আপনি জানেন কি আপনার উইন্ডোজে গোপন একটি সেন্ড টু মেনু আছে? এ মেনুটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে শিফট কি চেপে ধরে যে ফোল্ডারটি সেন্ড করতে চাচ্ছেন তাতে রাইট ক্লিক করে সেন্ড টু মেনুটি সিলেক্ট করতে হবে। এ অপশনটির মাধ্যমে আপনি খুব অল্প সময়ে অনেক ফাইল স্থানান্তর করতে পারবেন।
8.পরিবর্তন করুন ডিফল্ট “সেন্ড টু” মেনু
আপনার ডিফল্ট সেটিংসে যেসব অপশন প্রদর্শিত হয়, তা যদি আপনি পরিবর্তন করতে চান তাহলে যে কোনো ফোল্ডারের বার লোকেশনে আপনাকে <shell:sendto> টাইপ করতে হবে। এরপর আপনি নতুন ফোল্ডারের লোকেশনটি ড্র্যাগ এবং ড্রপ করতে পারবেন সহজেই।
9.সহজেই ওপেন করুন ফাইল অথবা ওয়েবপেইজ
রান কমান্ড ব্যবহার করে খুব সহজেই ফাইল, অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট ওপেন করা যায়। রান ডায়ালগ বক্সটি কি-বোর্ডে শর্টকাটে ওপেন করতে উইন্ডোজ কি + R চাপুন। এরপর ডায়ালগ বক্সটি এলে আপনি যা চালু করতে চাচ্ছেন, তার নাম লিখে এন্টার চাপুন।
10.তৈরি করুন জিপ ফোল্ডার
বড় আকারের ফাইল স্থানান্তরের জন্য জিপ ফোল্ডার খুবই প্রয়োজনীয়। এটি ফাইলের আয়তন কমিয়ে দেয়। ফলে সহজেই ফাইলটি স্থানান্তর করা যায়। জিপ ফোল্ডার তৈরি করার জন্য সাধারণ ফাইলটিতে রাইট ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে সেন্ড টু অপশন সিলেক্ট করুন। এরপর কমপ্রেসড ফোল্ডারের মাধ্যমে আপনার ফাইলটির আকৃতি কমিয়ে আনুন। ফাইল জিপ করার ফলে সহজেই তা আপলোড করা যাবে।
সবাই ভাল থাকবেন।
আর ভাল লাগলে গুরে আসতে পারেন এখানে
সব সময়ের আপডেটের পেতে পারেন Facebook Funpage
উইন্ডোজের গোপন সুবিধাগুলো জেনে নিই বিস্তারিত
1.টাস্কবার অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করা
টাস্কবারের অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করতে আপনার কিবোর্ডের উইন্ডোজ কি চেপে T চাপুন এবং অ্যারো কি অথবা বারবার T চাপুন। এ কাজটির করার ফলে মাউসের সাহায্য ছাড়াই আপনি পিন অ্যাপ্লিকেশনগুলো স্ক্রল করতে পারবেন।
2.কপি, পেস্ট এবং এবং ফাইল মুভ আনডু করা
আমরা অনেকেই জানি Ctrl+C, Ctrl+V এবং Ctrl+X ব্যবহার করে ওয়ার্ড প্রসেসরে সহজেই কপি, পেস্ট ও কাট করা যায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, এ কমান্ডগুলো ফাইলের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যায়। ফাইল কাট, কপি বা পেস্ট করতেও আপনি এ কমান্ডগুলোর ব্যবহার করতে পারবেন।
টাস্কবারে পিনড অবস্থায় রয়েছে এমন অ্যাপ্লিকেশন চালু করতে চাইলে উইন্ডোজ কি চাপুন এবং অ্যাপ্লিকেশনটির নম্বরভিত্তিক অবস্থান অনুযায়ী নিউমেরিক কি (১...৯) চাপুন। এ পদ্ধতিতে সহজেই আপনি কাক্সিক্ষত অ্যাপ্লিকেশনটি মাউস ছাড়া চালু করতে পারবেন।
4.অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজ করা
একই অ্যাপ্লিকেশনের নতুন কোনো উইন্ডো বা নতুন কোনো ফোল্ডার ওপেন করতে হলে শিফট কি, উইন্ডোজ কি এবং নিউমেরিক অংশের ১ থেকে ৯ এর ভেতরের যে কোনো একটি নম্বর চাপুন। এতে আপনি কাক্সিক্ষত উইন্ডো বা ফোল্ডার ওপেন করতে পারবেন।
5.টাস্কবারে পিন করুন যে কোনো আইটেম
উইন্ডোজ ৭-এর টাস্কবারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপ্লিকেশন পিন করা থাকে। কিন্তু আপনি যদি টাস্কবারে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পিন করতে চান, তাহলে নিচের কমান্ডগুলোর সাহায্যে তা খুব সহজেই করতে পারবেন।
#আপনার পছন্দের ফাইল বা ফোল্ডারটি ড্র্যাগ করে ডেস্কটপে নিয়ে আসুন।
#এরপর রাইট কিক্ল থেকে নিউ এবং নিউ থেকে শর্টকাট সিলেক্ট করুন।
# এক্সপ্লোরারে <C:shortcutsFavorites - ShortcutName.lnk> টাইপ করুন।
# পছন্দ অনুযায়ী শর্টকাটের একটি নাম দিন।
# এখন দেখবেন যে আপনার শর্টকাটটি ফোল্ডারে পরিণত হয়েছে, যেটা আপনি চাইলেই রাইট ক্লিকের মাধ্যমে টাস্কবারে পিন করতে পারবেন।
কমান্ড অপশন চালু করার এ প্রক্রিয়াটি শুধু উইন্ডোজ ভিস্তা এবং উইন্ডোজ ৭ এর জন্য প্রযোজ্য। কমান্ড অপশন চালু করতে শিফট-কি চেপে ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করুন। এভাবে আপনি সহজেই কমান্ড অপশনটি চালু করতে পারবেন।
7.সিক্রেট “সেন্ড টু” মেনু
আপনি জানেন কি আপনার উইন্ডোজে গোপন একটি সেন্ড টু মেনু আছে? এ মেনুটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে শিফট কি চেপে ধরে যে ফোল্ডারটি সেন্ড করতে চাচ্ছেন তাতে রাইট ক্লিক করে সেন্ড টু মেনুটি সিলেক্ট করতে হবে। এ অপশনটির মাধ্যমে আপনি খুব অল্প সময়ে অনেক ফাইল স্থানান্তর করতে পারবেন।
আপনার ডিফল্ট সেটিংসে যেসব অপশন প্রদর্শিত হয়, তা যদি আপনি পরিবর্তন করতে চান তাহলে যে কোনো ফোল্ডারের বার লোকেশনে আপনাকে <shell:sendto> টাইপ করতে হবে। এরপর আপনি নতুন ফোল্ডারের লোকেশনটি ড্র্যাগ এবং ড্রপ করতে পারবেন সহজেই।
9.সহজেই ওপেন করুন ফাইল অথবা ওয়েবপেইজ
রান কমান্ড ব্যবহার করে খুব সহজেই ফাইল, অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট ওপেন করা যায়। রান ডায়ালগ বক্সটি কি-বোর্ডে শর্টকাটে ওপেন করতে উইন্ডোজ কি + R চাপুন। এরপর ডায়ালগ বক্সটি এলে আপনি যা চালু করতে চাচ্ছেন, তার নাম লিখে এন্টার চাপুন।
10.তৈরি করুন জিপ ফোল্ডার
বড় আকারের ফাইল স্থানান্তরের জন্য জিপ ফোল্ডার খুবই প্রয়োজনীয়। এটি ফাইলের আয়তন কমিয়ে দেয়। ফলে সহজেই ফাইলটি স্থানান্তর করা যায়। জিপ ফোল্ডার তৈরি করার জন্য সাধারণ ফাইলটিতে রাইট ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে সেন্ড টু অপশন সিলেক্ট করুন। এরপর কমপ্রেসড ফোল্ডারের মাধ্যমে আপনার ফাইলটির আকৃতি কমিয়ে আনুন। ফাইল জিপ করার ফলে সহজেই তা আপলোড করা যাবে।
সবাই ভাল থাকবেন।
আর ভাল লাগলে গুরে আসতে পারেন এখানে
সব সময়ের আপডেটের পেতে পারেন Facebook Funpage
Wednesday, August 28, 2013
5
Wednesday, August 28, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
ল্যাপটপ ব্যবহারের ২৬ টি কার্যকারী টিপস
ল্যাপটপ
সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক। যারা হাল্কা কাজ বা অনলাইনে
কাজ করে থাকেন তারা সাধারনত নেটবুক ব্যাবহার করে থাকেন। আর অপেক্ষাকৃত
ভারী কাজ ও হাই গ্রাফিক্স এর গেমিং এর জন্য অনেকে নোটবুক কিনে থাকেন। শুধু
ল্যাপটপ কিনে ব্যাবহার করলেই চলবে না। ব্যাবহার এর সাথে সাথে নিয়মিতভাবে এর
যত্নও নিতে হবে। আপনার ল্যাপটপটি যাতে দীর্ঘদিন ঠিকভাবে সার্ভিস দিতে পারে
সে জন্য কিছু টিপস মেনে চলা উচিত। এতে করে ল্যাপটপের পারফরমেন্স ভাল
থাকবে।
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
ল্যাপটপ ব্যবহারের টিপসঃ
- ব্যাটারি দিয়ে ল্যাপটপ চালানো না লাগলেও ২/৩ সপ্তাহে মাঝে মাঝে ব্যাটারি থেকে চালাতে হবে, নতুবা ব্যাটারি আয়ু কমে যাবে।
- ব্যাটারিতে ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
- মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার করুন।
- ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
- দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন।
- হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
- এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন ও সহজে বাতাস চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ রাখুন, সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
- শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন।
- ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন।
- হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
- অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
- মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner, Ram Optimi“er, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram নিয়মমাফিক ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
- আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
- ল্যাপটপ এর উপর ময়লা পরলে তা পরিষ্কার করা যেই কাজটা আমরা অনেকেই করি না। আর অবশ্যই সঠিক পরিস্কারক দ্রব্য ব্যবহার করা উচিত।
- ল্যাপটপের কি বোর্ড ও মাউস এর পরিবর্তে এক্সটারনাল কি বোর্ড ও মাউস ব্যবহার করা। এতে করে ল্যাপটপের কিবোর্ড এবং মাউস প্যাড ভাল থাকবে দীর্ঘ দিন।
- ল্যাপটপে বেশি গ্রাফিক্সের গেমস না খেলা, এতে করে ল্যাপটপ খুবই উত্তপ্ত হয়ে যায় যা ভেতরের অন্যান্য যন্ত্রপাতির জন্য ক্ষতিকারক।
- ল্যাপটপে যথা সম্ভব ছোট সাইজের সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত।
- ল্যাপটপ য়থা সম্ভব কম সময়ের জন্য চালানো উচিৎ।
- সরাসরি তাপ থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা উচিত।
- ল্যাপটপ বেশিক্ষণ কোলের ওপর রেখে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছুদিন আগে একদল গবেষক ল্যাপটপ ব্যবহারকারীর মাঝে এক জরিপ চালিয়ে দেখেছেন, যারা কোলের ওপর রেখে অনেকক্ষণ ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তাদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।
- ল্যাপটপে বিল্ট-ইন কিছু ডিভাইস আছে যেমন : ব্লু-টুথ, ওয়াই-ফাই, ইনফ্রারেড ইত্যাদি। প্রয়োজন না থাকলে ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় এসব ডিভাইস বন্ধ করে রাখুন। এতে ব্যাটারির শক্তি খরচ কম হবে।
- ল্যাপটপ বহনে ল্যাপটপের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ব্যাগ ব্যবহার করুন। এসব ব্যাগ ল্যাপটপকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা করতে পারে। এছাড়া ভ্রমণে ল্যাপটপ বহন করার জন্য কাঁধে ঝুলানোর সুবিধাযুক্ত ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে বহনে সুবিধার পাশাপাশি আরেকটি সুবিধা হলো, বাইরে থেকে বোঝাই যাবে না যে আপনি ল্যাপটপ বহন করছেন। তাই ছিনতাইকারীর দৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
- ল্যাপটপে গেম খেলা বা কোনো কিছু টাইপ করার জন্য এক্সটার্নাল কি-বোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করুন। কারণ, এসব ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহারে ল্যাপটপের টাচ প্যাড এবং কি-বোর্ডের আয়ু কমে যেতে পারে।
- ঘরে বা বাইরে বিদ্যুত্ ব্যবহারের সুবিধা আছে এমন স্থানে সরাসরি বিদ্যুত্ ব্যবহারের মাধ্যমে ল্যাপটপ চালান। ল্যাপটপের ব্যাটারির একটি নির্দিষ্ট আয়ু আছে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ হওয়ার পর এই ব্যাটারিটি নষ্ট অর্থাত্ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যায়।
- ল্যাপটপের এয়ার ভেন্টটি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কারণ এয়ার ভেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে প্রচুর তাপ উত্পন্ন হবে, যা ল্যাপটপের জন্য ক্ষতিকর। খাবার ও পানীয় থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখুন। না হলে অসাবধানতাবশত ল্যাপটপের ওপর পানি পড়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
- ল্যাপটপ ডেস্কটপের মতো একটানা ব্যবহার করা ঠিক নয়। বেশ কয়েক ঘণ্টা ব্যবহার করার পর ল্যাপটপ কিছু সময় বন্ধ রাখা উচিত। আপনার চোখের সুবিধার জন্য স্ক্রিনের লাইট আপনার চোখের সঙ্গে মানানসই করে রাখুন। মনে রাখবেন, এমন হাই কালার দিয়ে রাখবেন না যেটি আপনার চোখের সহ্যের বাইরে। প্রয়োজনে ঋষীঁ নামের একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার দিয়ে এ কাজটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারেন।
Subscribe to:
Posts
(
Atom
)