ads
Showing posts with label Tech News. Show all posts
Showing posts with label Tech News. Show all posts
Sunday, September 1, 2013
4
Sunday, September 1, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করচি। আমরা সবাই জানি কি বোর্ডের অনেক সুবিধা আচে কিন্তু আমরা সবাই জানিনা কিভাবে ব্যাবহার করতে হয়। কিন্তু
সম্প্রতি প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।কম্পিউটার চালানোর সময় প্রায় সবাই মাউসের সাহায্য নেন। কিন্তু উইন্ডোজ
অপারেটিং সিস্টেমে এমনও বেশকিছু পদ্ধতি রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে শুধু
কিবোর্ড ব্যবহার করেই আপনি বিভিন্ন কাজ করতে পারবেন। সে
প্রতিবেদনের আলোকে উইন্ডোজের কতিপয় গোপন সুবিধাগুলো তুলে ধরা হল।
1.টাস্কবার অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করা
টাস্কবারের অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করতে আপনার কিবোর্ডের উইন্ডোজ কি চেপে T চাপুন এবং অ্যারো কি অথবা বারবার T চাপুন। এ কাজটির করার ফলে মাউসের সাহায্য ছাড়াই আপনি পিন অ্যাপ্লিকেশনগুলো স্ক্রল করতে পারবেন।
2.কপি, পেস্ট এবং এবং ফাইল মুভ আনডু করা
আমরা অনেকেই জানি Ctrl+C, Ctrl+V এবং Ctrl+X ব্যবহার করে ওয়ার্ড প্রসেসরে সহজেই কপি, পেস্ট ও কাট করা যায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, এ কমান্ডগুলো ফাইলের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যায়। ফাইল কাট, কপি বা পেস্ট করতেও আপনি এ কমান্ডগুলোর ব্যবহার করতে পারবেন।
3.অ্যাপ্লিকেশন চালু করা
টাস্কবারে পিনড অবস্থায় রয়েছে এমন অ্যাপ্লিকেশন চালু করতে চাইলে উইন্ডোজ কি চাপুন এবং অ্যাপ্লিকেশনটির নম্বরভিত্তিক অবস্থান অনুযায়ী নিউমেরিক কি (১...৯) চাপুন। এ পদ্ধতিতে সহজেই আপনি কাক্সিক্ষত অ্যাপ্লিকেশনটি মাউস ছাড়া চালু করতে পারবেন।
4.অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজ করা
একই অ্যাপ্লিকেশনের নতুন কোনো উইন্ডো বা নতুন কোনো ফোল্ডার ওপেন করতে হলে শিফট কি, উইন্ডোজ কি এবং নিউমেরিক অংশের ১ থেকে ৯ এর ভেতরের যে কোনো একটি নম্বর চাপুন। এতে আপনি কাক্সিক্ষত উইন্ডো বা ফোল্ডার ওপেন করতে পারবেন।
5.টাস্কবারে পিন করুন যে কোনো আইটেম
উইন্ডোজ ৭-এর টাস্কবারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপ্লিকেশন পিন করা থাকে। কিন্তু আপনি যদি টাস্কবারে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পিন করতে চান, তাহলে নিচের কমান্ডগুলোর সাহায্যে তা খুব সহজেই করতে পারবেন।
#আপনার পছন্দের ফাইল বা ফোল্ডারটি ড্র্যাগ করে ডেস্কটপে নিয়ে আসুন।
#এরপর রাইট কিক্ল থেকে নিউ এবং নিউ থেকে শর্টকাট সিলেক্ট করুন।
# এক্সপ্লোরারে <C:shortcutsFavorites - ShortcutName.lnk> টাইপ করুন।
# পছন্দ অনুযায়ী শর্টকাটের একটি নাম দিন।
# এখন দেখবেন যে আপনার শর্টকাটটি ফোল্ডারে পরিণত হয়েছে, যেটা আপনি চাইলেই রাইট ক্লিকের মাধ্যমে টাস্কবারে পিন করতে পারবেন।
6.কমান্ড অপশন চালু করা
কমান্ড অপশন চালু করার এ প্রক্রিয়াটি শুধু উইন্ডোজ ভিস্তা এবং উইন্ডোজ ৭ এর জন্য প্রযোজ্য। কমান্ড অপশন চালু করতে শিফট-কি চেপে ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করুন। এভাবে আপনি সহজেই কমান্ড অপশনটি চালু করতে পারবেন।
7.সিক্রেট “সেন্ড টু” মেনু
আপনি জানেন কি আপনার উইন্ডোজে গোপন একটি সেন্ড টু মেনু আছে? এ মেনুটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে শিফট কি চেপে ধরে যে ফোল্ডারটি সেন্ড করতে চাচ্ছেন তাতে রাইট ক্লিক করে সেন্ড টু মেনুটি সিলেক্ট করতে হবে। এ অপশনটির মাধ্যমে আপনি খুব অল্প সময়ে অনেক ফাইল স্থানান্তর করতে পারবেন।
8.পরিবর্তন করুন ডিফল্ট “সেন্ড টু” মেনু
আপনার ডিফল্ট সেটিংসে যেসব অপশন প্রদর্শিত হয়, তা যদি আপনি পরিবর্তন করতে চান তাহলে যে কোনো ফোল্ডারের বার লোকেশনে আপনাকে <shell:sendto> টাইপ করতে হবে। এরপর আপনি নতুন ফোল্ডারের লোকেশনটি ড্র্যাগ এবং ড্রপ করতে পারবেন সহজেই।
9.সহজেই ওপেন করুন ফাইল অথবা ওয়েবপেইজ
রান কমান্ড ব্যবহার করে খুব সহজেই ফাইল, অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট ওপেন করা যায়। রান ডায়ালগ বক্সটি কি-বোর্ডে শর্টকাটে ওপেন করতে উইন্ডোজ কি + R চাপুন। এরপর ডায়ালগ বক্সটি এলে আপনি যা চালু করতে চাচ্ছেন, তার নাম লিখে এন্টার চাপুন।
10.তৈরি করুন জিপ ফোল্ডার
বড় আকারের ফাইল স্থানান্তরের জন্য জিপ ফোল্ডার খুবই প্রয়োজনীয়। এটি ফাইলের আয়তন কমিয়ে দেয়। ফলে সহজেই ফাইলটি স্থানান্তর করা যায়। জিপ ফোল্ডার তৈরি করার জন্য সাধারণ ফাইলটিতে রাইট ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে সেন্ড টু অপশন সিলেক্ট করুন। এরপর কমপ্রেসড ফোল্ডারের মাধ্যমে আপনার ফাইলটির আকৃতি কমিয়ে আনুন। ফাইল জিপ করার ফলে সহজেই তা আপলোড করা যাবে।
সবাই ভাল থাকবেন।
আর ভাল লাগলে গুরে আসতে পারেন এখানে
সব সময়ের আপডেটের পেতে পারেন Facebook Funpage
উইন্ডোজের গোপন সুবিধাগুলো জেনে নিই বিস্তারিত
1.টাস্কবার অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করা
টাস্কবারের অ্যাপ্লিকেশন সিলেক্ট এবং ফোকাস করতে আপনার কিবোর্ডের উইন্ডোজ কি চেপে T চাপুন এবং অ্যারো কি অথবা বারবার T চাপুন। এ কাজটির করার ফলে মাউসের সাহায্য ছাড়াই আপনি পিন অ্যাপ্লিকেশনগুলো স্ক্রল করতে পারবেন।
2.কপি, পেস্ট এবং এবং ফাইল মুভ আনডু করা
আমরা অনেকেই জানি Ctrl+C, Ctrl+V এবং Ctrl+X ব্যবহার করে ওয়ার্ড প্রসেসরে সহজেই কপি, পেস্ট ও কাট করা যায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না, এ কমান্ডগুলো ফাইলের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যায়। ফাইল কাট, কপি বা পেস্ট করতেও আপনি এ কমান্ডগুলোর ব্যবহার করতে পারবেন।
টাস্কবারে পিনড অবস্থায় রয়েছে এমন অ্যাপ্লিকেশন চালু করতে চাইলে উইন্ডোজ কি চাপুন এবং অ্যাপ্লিকেশনটির নম্বরভিত্তিক অবস্থান অনুযায়ী নিউমেরিক কি (১...৯) চাপুন। এ পদ্ধতিতে সহজেই আপনি কাক্সিক্ষত অ্যাপ্লিকেশনটি মাউস ছাড়া চালু করতে পারবেন।
4.অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজ করা
একই অ্যাপ্লিকেশনের নতুন কোনো উইন্ডো বা নতুন কোনো ফোল্ডার ওপেন করতে হলে শিফট কি, উইন্ডোজ কি এবং নিউমেরিক অংশের ১ থেকে ৯ এর ভেতরের যে কোনো একটি নম্বর চাপুন। এতে আপনি কাক্সিক্ষত উইন্ডো বা ফোল্ডার ওপেন করতে পারবেন।
5.টাস্কবারে পিন করুন যে কোনো আইটেম
উইন্ডোজ ৭-এর টাস্কবারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপ্লিকেশন পিন করা থাকে। কিন্তু আপনি যদি টাস্কবারে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পিন করতে চান, তাহলে নিচের কমান্ডগুলোর সাহায্যে তা খুব সহজেই করতে পারবেন।
#আপনার পছন্দের ফাইল বা ফোল্ডারটি ড্র্যাগ করে ডেস্কটপে নিয়ে আসুন।
#এরপর রাইট কিক্ল থেকে নিউ এবং নিউ থেকে শর্টকাট সিলেক্ট করুন।
# এক্সপ্লোরারে <C:shortcutsFavorites - ShortcutName.lnk> টাইপ করুন।
# পছন্দ অনুযায়ী শর্টকাটের একটি নাম দিন।
# এখন দেখবেন যে আপনার শর্টকাটটি ফোল্ডারে পরিণত হয়েছে, যেটা আপনি চাইলেই রাইট ক্লিকের মাধ্যমে টাস্কবারে পিন করতে পারবেন।
কমান্ড অপশন চালু করার এ প্রক্রিয়াটি শুধু উইন্ডোজ ভিস্তা এবং উইন্ডোজ ৭ এর জন্য প্রযোজ্য। কমান্ড অপশন চালু করতে শিফট-কি চেপে ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করুন। এভাবে আপনি সহজেই কমান্ড অপশনটি চালু করতে পারবেন।
7.সিক্রেট “সেন্ড টু” মেনু
আপনি জানেন কি আপনার উইন্ডোজে গোপন একটি সেন্ড টু মেনু আছে? এ মেনুটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে শিফট কি চেপে ধরে যে ফোল্ডারটি সেন্ড করতে চাচ্ছেন তাতে রাইট ক্লিক করে সেন্ড টু মেনুটি সিলেক্ট করতে হবে। এ অপশনটির মাধ্যমে আপনি খুব অল্প সময়ে অনেক ফাইল স্থানান্তর করতে পারবেন।
আপনার ডিফল্ট সেটিংসে যেসব অপশন প্রদর্শিত হয়, তা যদি আপনি পরিবর্তন করতে চান তাহলে যে কোনো ফোল্ডারের বার লোকেশনে আপনাকে <shell:sendto> টাইপ করতে হবে। এরপর আপনি নতুন ফোল্ডারের লোকেশনটি ড্র্যাগ এবং ড্রপ করতে পারবেন সহজেই।
9.সহজেই ওপেন করুন ফাইল অথবা ওয়েবপেইজ
রান কমান্ড ব্যবহার করে খুব সহজেই ফাইল, অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইট ওপেন করা যায়। রান ডায়ালগ বক্সটি কি-বোর্ডে শর্টকাটে ওপেন করতে উইন্ডোজ কি + R চাপুন। এরপর ডায়ালগ বক্সটি এলে আপনি যা চালু করতে চাচ্ছেন, তার নাম লিখে এন্টার চাপুন।
10.তৈরি করুন জিপ ফোল্ডার
বড় আকারের ফাইল স্থানান্তরের জন্য জিপ ফোল্ডার খুবই প্রয়োজনীয়। এটি ফাইলের আয়তন কমিয়ে দেয়। ফলে সহজেই ফাইলটি স্থানান্তর করা যায়। জিপ ফোল্ডার তৈরি করার জন্য সাধারণ ফাইলটিতে রাইট ক্লিক করুন এবং সেখান থেকে সেন্ড টু অপশন সিলেক্ট করুন। এরপর কমপ্রেসড ফোল্ডারের মাধ্যমে আপনার ফাইলটির আকৃতি কমিয়ে আনুন। ফাইল জিপ করার ফলে সহজেই তা আপলোড করা যাবে।
সবাই ভাল থাকবেন।
আর ভাল লাগলে গুরে আসতে পারেন এখানে
সব সময়ের আপডেটের পেতে পারেন Facebook Funpage
Tuesday, August 20, 2013
0
Tuesday, August 20, 2013
Tohidul Islam Khan Chowdhury
জুতা যোগাবে বিদ্যুত, চলবে সেল ফোন, ট্যাবলেট পিসিসহ বহনযোগ্য যন্ত্র
জুতা থেকে বিদ্যুত উতপাদনের পদ্ধতি বের করেছেন চার ছাত্র। তাদের
আবিষ্কৃত জুতা পায়ে হাঁটলে আরামে কেবল পথ চলাই হবে না বরং প্রতি পদক্ষেপে
বিদ্যুতও উদপাদিত হবে। এ বিদ্যুত দিয়ে অনায়াসে সেল ফোন, ট্যাবলেট পিসির
মতো বহনযোগ্য ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতির শক্তি যোগানো যাবে।
তবে এখানেই থেমে যায়নি আমেরিকার হিউস্টনের রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্র-প্রকৌশলী বিভাগের এই চার ছাত্র। তারা বলছেন, এ জুতার কল্যাণে ভবিষ্যতে জীবন রক্ষার কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিরও শক্তি যোগান সম্ভব হবে। টেক্সাস মেডিক্যাল সেন্টারের অন লাইন সংবাদে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
এ চার ছাত্রের নাম হলো, ক্যারিয়োস আর্মাডা, জুলিয়ান কাস্ত্রো, ডেভিড মোরিল্লা এবং টেইলার ওয়েস্ট। এর আগে জুতা থেকে বিদ্যুত তৈরির চেষ্টা হয়েছে এবং এ জন্য হাঁটুর গতিকে ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু এ চার ছাত্র এর বদলে পাকে বেছে নেন। তারা দেখতে পান হাঁটার সময় সবচেয়ে শক্তি প্রয়োগ করা হয় পায়ের গোড়ালিতে। সুতরাং বিদ্যুত তৈরির জন্য পায়ের এ অংশকেই বেছে নিলেন তারা। বিদ্যুত তৈরির যন্ত্র বসালেন জুতার গোড়ালিতে।
এ ভাবে তৈরি হলো পেডআইপাওয়ার নামের বিদ্যুত উতপন্নকারী জুতা। ৪০০ মিলিওয়াট বিদ্যুত উতপন্ন করে এ জুতা। এ বিদ্যুত তার দিয়ে কোমরে বাধা ব্যাটারি প্যাকে জমা হতে থাকে।
অবশ্য এখনো এ জুতার সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়নি। পরীক্ষামূলক জুতাটি আকারে বেশ বড়। প্রতিদিন পরে ঘোরাফেরা করা যাবে না।
এ ছাত্ররা মনে করছেন, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি দল আগামী শরতকালে তাদের প্রকল্প হিসেবে এ জুতাকে বেছে নিবেন এবং জুতার সব সমস্যার সমাধান করবে। একই সঙ্গে এ জুতা আটপৌরে কাজের উপযোগী হয়ে উঠবে আর তৈরি হবে বাণিজ্যিক ভাবে।
তবে এখানেই থেমে যায়নি আমেরিকার হিউস্টনের রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্র-প্রকৌশলী বিভাগের এই চার ছাত্র। তারা বলছেন, এ জুতার কল্যাণে ভবিষ্যতে জীবন রক্ষার কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতিরও শক্তি যোগান সম্ভব হবে। টেক্সাস মেডিক্যাল সেন্টারের অন লাইন সংবাদে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
এ চার ছাত্রের নাম হলো, ক্যারিয়োস আর্মাডা, জুলিয়ান কাস্ত্রো, ডেভিড মোরিল্লা এবং টেইলার ওয়েস্ট। এর আগে জুতা থেকে বিদ্যুত তৈরির চেষ্টা হয়েছে এবং এ জন্য হাঁটুর গতিকে ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু এ চার ছাত্র এর বদলে পাকে বেছে নেন। তারা দেখতে পান হাঁটার সময় সবচেয়ে শক্তি প্রয়োগ করা হয় পায়ের গোড়ালিতে। সুতরাং বিদ্যুত তৈরির জন্য পায়ের এ অংশকেই বেছে নিলেন তারা। বিদ্যুত তৈরির যন্ত্র বসালেন জুতার গোড়ালিতে।
এ ভাবে তৈরি হলো পেডআইপাওয়ার নামের বিদ্যুত উতপন্নকারী জুতা। ৪০০ মিলিওয়াট বিদ্যুত উতপন্ন করে এ জুতা। এ বিদ্যুত তার দিয়ে কোমরে বাধা ব্যাটারি প্যাকে জমা হতে থাকে।
অবশ্য এখনো এ জুতার সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়নি। পরীক্ষামূলক জুতাটি আকারে বেশ বড়। প্রতিদিন পরে ঘোরাফেরা করা যাবে না।
এ ছাত্ররা মনে করছেন, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি দল আগামী শরতকালে তাদের প্রকল্প হিসেবে এ জুতাকে বেছে নিবেন এবং জুতার সব সমস্যার সমাধান করবে। একই সঙ্গে এ জুতা আটপৌরে কাজের উপযোগী হয়ে উঠবে আর তৈরি হবে বাণিজ্যিক ভাবে।
Saturday, July 27, 2013
1
Saturday, July 27, 2013
bdsolve
অ্যান্ড্রয়েড ফোন সুরক্ষার ১০ উপায়
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের বেশকিছু নতুন সুবিধা এনেছে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম। তবে এর বেশকিছু নিরাপত্তা সমস্যার কথাও বলা হয়ে থাকে।
মোবাইল ডিভাইসে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) বেশকিছু নতুন
সুবিধা এনেছে। কিন্তু এই অপারেটিং সিস্টেমটির নিরাপত্তা সমস্যাও কম নয়।
প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট টেকনিউজডেইলি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ব্যবহারকারী
চাইলেই সুরক্ষিত রাখতে পারবেন নিজের অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি। হাতের
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি সুরক্ষিত রাখার দশ উপায় নিয়েই এবারের মেইনবোর্ড।
অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার
আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি ক্ষমতা প্রায় একটি কম্পিউটারের সমান। কিন্তু এতেও রয়েছে বিভিন্ন দুর্বলতা। কম্পিউটারের মতো সহজেই স্মার্টফোনটি ভাইরাসের শিকার হতে পারে। এ জন্য অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটিতে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল করা প্রয়োজন। ফলে অধিকাংশ ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাবে স্মার্টফোনটি।
ডাউনলোড করুন নিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য রয়েছে অসংখ্য সফটওয়্যার ও অ্যাপ্লিকেশন। ব্যবহারকারী নিজের অজান্তেই অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিকর অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করেন। এ কারণে বিভিন্ন স্মার্টফোন নিরাপত্তা সংস্থা কোনো অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার আগে এর নির্মাতা ও প্রদানকারী সাইট সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের।
মুছে ফেলুন অপরিচিত এসএমএস
অনেক স্মার্টফোন টেক্সট মেসেজ বা এসএমএস-এর মাধ্যমে ভাইরাস আক্রান্ত হয়। এমনও হতে পারে, আপনার স্মার্টফোনটিতে অপরিচিত নাম্বার থেকে মেসেজ এসেছে যে, আপনার ফোনটি ভাইরাসে আক্রান্ত। এ রকম মেসেজ খুললেই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে আপনার স্মার্টফোনটি। তাই সচেতন স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর উচিত সন্দেহজনক টেক্সট মেসেজ এলেই তা মুছে ফেলা।
সাবধান থাকুন
অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার সময় নিশ্চিত হয়ে নিন অ্যাপ্লিকেশনটির নির্মাতা সম্পর্কে। আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি ‘পাইরেটেড’ কপি কি না তাও জেনে নিন। কারণ, এ রকম অ্যাপে থাকে স্মার্টফোনের জন্য ক্ষতিকর ম্যালওয়্যার। আর তাই সবসময় ব্যবহার করুন নিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন।
আপডেটেড রাখুন ওএস
কিছুদিন পরপরই বের হচ্ছে আপডেটেড ওএস, যার মাধ্যমেও নিশ্চিত করতে পারেন আপনার স্মার্টফোনটির নিরাপত্তা। আপডেটেড ওএস সবসময় চেষ্টা করে স্মার্টফোনটিকে আরও সুরক্ষিত রাখার ও বিভিন্ন নতুন সেবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার। সুতরাং ব্যবহারকারীদের উচিত অপারেটিং সিস্টেমের নতুন ভার্সন বের হলেই স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম আপডেট করে নেওয়া।
সাবধানে ব্যবহার করুন ‘ক্লাউড স্টোরেজ’
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ক্লাউড স্টোরেজ সুবিধাটি ব্যবহার করে সহজেই সংরক্ষণ করা যায় প্রয়োজনীয় তথ্য। তবে সেবাটি আরও সতর্কভাবে ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। ক্লাউড স্টোরেজ সেবাটির সঙ্গে একাধিক ফিচার ব্যবহার না করে পর্যাপ্ত ফাইল শেয়ার করার পরামর্শ দেন তারা।
ডেটা ব্যাকআপ রাখুন
যে কোনো সময় নষ্ট, চুরি অথবা হারিয়ে যেতে পারে আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি। সে ক্ষেত্রে আশঙ্কা রয়েছে আপনার মূল্যবান ও ব্যক্তিগত তথ্য হারিয়ে যাবার এবং অন্য কারও হাতে চলে যাওয়ার। এ ঝামেলা থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহার করুন ব্যাকআপ। ফলে ফিরে পাবেন আপনার দরকারি তথ্যগুলো। আর যদি আপনার ফোনটি হারিয়ে যায় অথবা চুরি হয়, তাহলে ‘রিমোট-ওয়াইপ ফিচার’ ব্যবহার করে মুছে ফেলা যাবে ব্যক্তিগত তথ্য। এতে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যাবে। সুতরাং ব্যবহার করুন ফিচারটি এবং নিরাপদ রাখুন আপনার ফোন।
আর্থিক লেনদেনে সাবধান
স্মার্টফোন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের মাধ্যমে লেনদেন না করার পরামর্শই দিয়েছেন। এতে করে ক্রেডিট কার্ডভিত্তিক ডেটা বেহাত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তারা জানিয়েছেন, ফোনের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন সহজ হলেও বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
এনক্রিপ্ট করুন ডেটা
এনক্রিপশন বলতে বুঝায় ডেটাকে গোপন কোডে পরিণত করা। এনক্রিপশন ব্যবহার করে মেশিন চালানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এনক্রিপশন ব্যবহার করে ডেটার নিরাপত্তা বাড়ানো সম্ভব হয়। এনক্রিপটেড ডেটাতে প্রবেশ করতে পাসওয়ার্ডের প্রয়োজন পড়ে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সুবিধাটির জন্য সেটিংস থেকে সিকিউরিটি অপশন সিলেক্ট করে এনক্রিপ্ট চালু করতে পারবেন ব্যবহারকারী।
চালু করুন পাসকোড
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনকে সুরক্ষিত রাখতে ব্যবহার করুন পাসকোড অথবা প্যাটার্ন লক। আপনার পাসকোড যদি সংখ্যামূলক হয়, তবে কোডটিকে চার ডিজিটের বেশি রাখুন। আকারে বড় এবং জটিল পাসকোড ব্যবহার করা বেশি নিরাপদ। পাসকোড বা প্যাটার্ন লকের মাধ্যমে নিরাপদ রাখুন আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি।
অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার
আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি ক্ষমতা প্রায় একটি কম্পিউটারের সমান। কিন্তু এতেও রয়েছে বিভিন্ন দুর্বলতা। কম্পিউটারের মতো সহজেই স্মার্টফোনটি ভাইরাসের শিকার হতে পারে। এ জন্য অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটিতে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল করা প্রয়োজন। ফলে অধিকাংশ ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাবে স্মার্টফোনটি।
ডাউনলোড করুন নিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য রয়েছে অসংখ্য সফটওয়্যার ও অ্যাপ্লিকেশন। ব্যবহারকারী নিজের অজান্তেই অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিকর অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করেন। এ কারণে বিভিন্ন স্মার্টফোন নিরাপত্তা সংস্থা কোনো অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার আগে এর নির্মাতা ও প্রদানকারী সাইট সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের।
মুছে ফেলুন অপরিচিত এসএমএস
অনেক স্মার্টফোন টেক্সট মেসেজ বা এসএমএস-এর মাধ্যমে ভাইরাস আক্রান্ত হয়। এমনও হতে পারে, আপনার স্মার্টফোনটিতে অপরিচিত নাম্বার থেকে মেসেজ এসেছে যে, আপনার ফোনটি ভাইরাসে আক্রান্ত। এ রকম মেসেজ খুললেই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে আপনার স্মার্টফোনটি। তাই সচেতন স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর উচিত সন্দেহজনক টেক্সট মেসেজ এলেই তা মুছে ফেলা।
সাবধান থাকুন
অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার সময় নিশ্চিত হয়ে নিন অ্যাপ্লিকেশনটির নির্মাতা সম্পর্কে। আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি ‘পাইরেটেড’ কপি কি না তাও জেনে নিন। কারণ, এ রকম অ্যাপে থাকে স্মার্টফোনের জন্য ক্ষতিকর ম্যালওয়্যার। আর তাই সবসময় ব্যবহার করুন নিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন।
আপডেটেড রাখুন ওএস
কিছুদিন পরপরই বের হচ্ছে আপডেটেড ওএস, যার মাধ্যমেও নিশ্চিত করতে পারেন আপনার স্মার্টফোনটির নিরাপত্তা। আপডেটেড ওএস সবসময় চেষ্টা করে স্মার্টফোনটিকে আরও সুরক্ষিত রাখার ও বিভিন্ন নতুন সেবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার। সুতরাং ব্যবহারকারীদের উচিত অপারেটিং সিস্টেমের নতুন ভার্সন বের হলেই স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম আপডেট করে নেওয়া।
সাবধানে ব্যবহার করুন ‘ক্লাউড স্টোরেজ’
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ক্লাউড স্টোরেজ সুবিধাটি ব্যবহার করে সহজেই সংরক্ষণ করা যায় প্রয়োজনীয় তথ্য। তবে সেবাটি আরও সতর্কভাবে ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। ক্লাউড স্টোরেজ সেবাটির সঙ্গে একাধিক ফিচার ব্যবহার না করে পর্যাপ্ত ফাইল শেয়ার করার পরামর্শ দেন তারা।
ডেটা ব্যাকআপ রাখুন
যে কোনো সময় নষ্ট, চুরি অথবা হারিয়ে যেতে পারে আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি। সে ক্ষেত্রে আশঙ্কা রয়েছে আপনার মূল্যবান ও ব্যক্তিগত তথ্য হারিয়ে যাবার এবং অন্য কারও হাতে চলে যাওয়ার। এ ঝামেলা থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহার করুন ব্যাকআপ। ফলে ফিরে পাবেন আপনার দরকারি তথ্যগুলো। আর যদি আপনার ফোনটি হারিয়ে যায় অথবা চুরি হয়, তাহলে ‘রিমোট-ওয়াইপ ফিচার’ ব্যবহার করে মুছে ফেলা যাবে ব্যক্তিগত তথ্য। এতে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা যাবে। সুতরাং ব্যবহার করুন ফিচারটি এবং নিরাপদ রাখুন আপনার ফোন।
আর্থিক লেনদেনে সাবধান
স্মার্টফোন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের মাধ্যমে লেনদেন না করার পরামর্শই দিয়েছেন। এতে করে ক্রেডিট কার্ডভিত্তিক ডেটা বেহাত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তারা জানিয়েছেন, ফোনের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন সহজ হলেও বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
এনক্রিপ্ট করুন ডেটা
এনক্রিপশন বলতে বুঝায় ডেটাকে গোপন কোডে পরিণত করা। এনক্রিপশন ব্যবহার করে মেশিন চালানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এনক্রিপশন ব্যবহার করে ডেটার নিরাপত্তা বাড়ানো সম্ভব হয়। এনক্রিপটেড ডেটাতে প্রবেশ করতে পাসওয়ার্ডের প্রয়োজন পড়ে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সুবিধাটির জন্য সেটিংস থেকে সিকিউরিটি অপশন সিলেক্ট করে এনক্রিপ্ট চালু করতে পারবেন ব্যবহারকারী।
চালু করুন পাসকোড
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনকে সুরক্ষিত রাখতে ব্যবহার করুন পাসকোড অথবা প্যাটার্ন লক। আপনার পাসকোড যদি সংখ্যামূলক হয়, তবে কোডটিকে চার ডিজিটের বেশি রাখুন। আকারে বড় এবং জটিল পাসকোড ব্যবহার করা বেশি নিরাপদ। পাসকোড বা প্যাটার্ন লকের মাধ্যমে নিরাপদ রাখুন আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি।
1
bdsolve
সেরা কয়েকটি অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট
ট্যাবলেট মধ্যম ও কম বাজেটের হওয়ায় অ্যান্ড্রয়েড সহজেই ব্যবহারকারীর হাতের নাগালে পৌঁছে যাচ্ছে। এ সময়ের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট নিয়ে এ ফিচার।
ট্যাবলেট ডিভাইস এখন সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট ক্রমশ
ব্যবহারকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে চলেছে। এর প্রধান কারণ, অ্যান্ড্রয়েড
ট্যাবলেট মধ্যম ও কম বাজেটের হওয়ায় সহজেই তা ব্যবহারকারীর হাতের নাগালে
পৌঁছে যাচ্ছে। এ সময়ের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট নিয়ে
জিডিনেট অবলম্বনে এ ফিচার।
গুগল নেক্সাস ৭
এটি গুগলের হাত দিয়ে বাজারে আসা প্রথম নেক্সাস ব্রান্ডের ট্যাবলেট। এর হার্ডওয়্যার নির্মাণ করেছে আসুস। এতে রয়েছে ১২৮০ বাই ৮০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ সাত ইঞ্চি স্ক্রিন, এনভিডিয়া টেগরা থ্রি কোয়াড-কোর প্রসেসর, ১৬ গিগাবাইট অথবা ৩২ গিগাবাইট স্টোরেজ এবং ১.২ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা। এতে হার্ডওয়্যারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অপারেটিং সিস্টেম থাকছে অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ জেলি বিন। গুগলের ট্যাবলেট হিসেবে সফটওয়্যার আপডেট করার নিশ্চয়তা পাওয়া যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ, এনএফসি এবং অপশনাল হিসেবে সেলুলার সুবিধা রয়েছে। এই ট্যাবলেট ব্যাটারির সাহায্যে ১০ ঘণ্টা চালানো যায়। এর মূল্য ১৯৯ ডলার।
গুগল নেক্সাস ১০
গুগল নেক্সাস ৭ এর বড় সংস্করণ গুগল নেক্সাস ১০। এতে রয়েছে ২৫৬০ বাই ১৬০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ১০ ইঞ্চি স্ক্রিন, ডুয়াল কোর এআরএম কর্টেক্স এ১৫ প্রসেসর, কোয়াড কোর মালি টি৬০৪ গ্রাফিক্স প্রসেসর, ১৬ গিগাবাইট অথবা ৩২ গিগাবাইট স্টোরেজ, ৫ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ১.৯ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা এবং ১১ ঘণ্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ। অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ সংস্করণসহ এতে হালনাগাদ করার সুবিধা পাওয়া যাবে। এর মূল্য ৩৯৯ ডলার।
আইনল নোভো ৭ ভেনাস
বেশ সাশ্রয়ী একটি ট্যাবলেট আইনল নোভো ৭ ভেনাস। এতে রয়েছে ১২৮০ বাই ৮০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন, এটিএম৭০২৯ কোয়ার কোর সিপিইউ, ১৬ গিগাবাইট স্টোরেজ, ২ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ০.৩০ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা এবং ৫ থেকে ৯ ঘণ্টা ব্যাটারি সুবিধা। এতে অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলি বিন, যা ৪.২ সংস্করণে কম্প্যাটিবল থাকবে। এর মূল্য ১২৯ ডলার।
স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ১০.১
প্রয়োজনীয় নোট করাসহ, প্ল্যান করা এবং যে কোনো ধারনার স্কেচ আঁকা যাবে সহজেই। এতে রয়েছে ১২৮০ বাই ৮০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ১০.১ ইঞ্চি স্ক্রিন, ১.৪ গিগাহার্টজ ইক্সিনোস কোয়াড কোর প্রসেসর, ১৬, ৩২ অথবা ৬৪ গিগাবাইট স্টোরেজ, ৫ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ১.৯ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা এবং ১০ ঘণ্টা ব্যাটারি সুবিধা। এতে অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ “আইসক্রিম স্যান্ডউইচ”সহ অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলি বিন এ হালনাগাদ করা যাবে। এর মূল্য ৪৯৯ ডলার।
আসুস ট্রান্সফর্মার প্যাড ইনফিনিটি টিএফ৭০০টি
আসুসের একটি শক্তিশালী স্টাইলিশ ট্যাবলেট এটি। পাতলা এবং হালকা এ মডেলটিতে রয়েছে ১৯২০ বাই ১২০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ৭ ইঞ্চি ফুল এইচডি স্ক্রিন, শক্তিশালী এনভিডিয়া টেগরা থ্রি কোয়াড কোর প্রসেসর, ৩২ গিগাবাইট অথবা ৬৪ গিগাবাইট স্টোরেজ, ৮ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ২ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা এবং ৯.৫ ঘণ্টা ব্যাটারি সুবিধা। এতে অপারেটিং সিস্টেম থাকছে অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৩ “আইসক্রিম স্যান্ডউইচ”। এর মূল্য ৪৯৯ ডলার।
স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্যাব ২ (৭ ইঞ্চি)
সাশ্রয়ী বাজেটের একটি বহনযোগ্য ট্যাবলেট স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্যাব ২ (৭ ইঞ্চি)। এটি দেখতে অনেকটা আইপ্যাড মিনির মতো। এতে রয়েছে ১০২৪ বাই ৬০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন, ১ গিগাহার্টজ ডুয়াল কোর টেক্সাস ইনস্ট্রমেন্টস ওএমএপি প্রসেসর, ৮, ১৬ বা ৩২ গিগাবাইট স্টোরেজ, ৩ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ভিজিএ সামনের ক্যামেরা এবং ৫ ঘণ্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ। এতে অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ ‘আইসক্রিম স্যান্ডউইচ’সহ অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলি বিন এ হালনাগাদ করা যাবে। এর মূল্য ২০০ ডলার।
গুগল নেক্সাস ৭
এটি গুগলের হাত দিয়ে বাজারে আসা প্রথম নেক্সাস ব্রান্ডের ট্যাবলেট। এর হার্ডওয়্যার নির্মাণ করেছে আসুস। এতে রয়েছে ১২৮০ বাই ৮০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ সাত ইঞ্চি স্ক্রিন, এনভিডিয়া টেগরা থ্রি কোয়াড-কোর প্রসেসর, ১৬ গিগাবাইট অথবা ৩২ গিগাবাইট স্টোরেজ এবং ১.২ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা। এতে হার্ডওয়্যারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অপারেটিং সিস্টেম থাকছে অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ জেলি বিন। গুগলের ট্যাবলেট হিসেবে সফটওয়্যার আপডেট করার নিশ্চয়তা পাওয়া যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ, এনএফসি এবং অপশনাল হিসেবে সেলুলার সুবিধা রয়েছে। এই ট্যাবলেট ব্যাটারির সাহায্যে ১০ ঘণ্টা চালানো যায়। এর মূল্য ১৯৯ ডলার।
গুগল নেক্সাস ১০
গুগল নেক্সাস ৭ এর বড় সংস্করণ গুগল নেক্সাস ১০। এতে রয়েছে ২৫৬০ বাই ১৬০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ১০ ইঞ্চি স্ক্রিন, ডুয়াল কোর এআরএম কর্টেক্স এ১৫ প্রসেসর, কোয়াড কোর মালি টি৬০৪ গ্রাফিক্স প্রসেসর, ১৬ গিগাবাইট অথবা ৩২ গিগাবাইট স্টোরেজ, ৫ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ১.৯ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা এবং ১১ ঘণ্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ। অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৪.২ সংস্করণসহ এতে হালনাগাদ করার সুবিধা পাওয়া যাবে। এর মূল্য ৩৯৯ ডলার।
আইনল নোভো ৭ ভেনাস
বেশ সাশ্রয়ী একটি ট্যাবলেট আইনল নোভো ৭ ভেনাস। এতে রয়েছে ১২৮০ বাই ৮০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন, এটিএম৭০২৯ কোয়ার কোর সিপিইউ, ১৬ গিগাবাইট স্টোরেজ, ২ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ০.৩০ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা এবং ৫ থেকে ৯ ঘণ্টা ব্যাটারি সুবিধা। এতে অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলি বিন, যা ৪.২ সংস্করণে কম্প্যাটিবল থাকবে। এর মূল্য ১২৯ ডলার।
স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ১০.১
প্রয়োজনীয় নোট করাসহ, প্ল্যান করা এবং যে কোনো ধারনার স্কেচ আঁকা যাবে সহজেই। এতে রয়েছে ১২৮০ বাই ৮০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ১০.১ ইঞ্চি স্ক্রিন, ১.৪ গিগাহার্টজ ইক্সিনোস কোয়াড কোর প্রসেসর, ১৬, ৩২ অথবা ৬৪ গিগাবাইট স্টোরেজ, ৫ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ১.৯ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা এবং ১০ ঘণ্টা ব্যাটারি সুবিধা। এতে অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ “আইসক্রিম স্যান্ডউইচ”সহ অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলি বিন এ হালনাগাদ করা যাবে। এর মূল্য ৪৯৯ ডলার।
আসুসের একটি শক্তিশালী স্টাইলিশ ট্যাবলেট এটি। পাতলা এবং হালকা এ মডেলটিতে রয়েছে ১৯২০ বাই ১২০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ৭ ইঞ্চি ফুল এইচডি স্ক্রিন, শক্তিশালী এনভিডিয়া টেগরা থ্রি কোয়াড কোর প্রসেসর, ৩২ গিগাবাইট অথবা ৬৪ গিগাবাইট স্টোরেজ, ৮ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ২ মেগাপিক্সেল সামনের ক্যামেরা এবং ৯.৫ ঘণ্টা ব্যাটারি সুবিধা। এতে অপারেটিং সিস্টেম থাকছে অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৩ “আইসক্রিম স্যান্ডউইচ”। এর মূল্য ৪৯৯ ডলার।
স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্যাব ২ (৭ ইঞ্চি)
সাশ্রয়ী বাজেটের একটি বহনযোগ্য ট্যাবলেট স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্যাব ২ (৭ ইঞ্চি)। এটি দেখতে অনেকটা আইপ্যাড মিনির মতো। এতে রয়েছে ১০২৪ বাই ৬০০ রেজুলিউশনসমৃদ্ধ ৭ ইঞ্চি স্ক্রিন, ১ গিগাহার্টজ ডুয়াল কোর টেক্সাস ইনস্ট্রমেন্টস ওএমএপি প্রসেসর, ৮, ১৬ বা ৩২ গিগাবাইট স্টোরেজ, ৩ মেগাপিক্সেল পেছনের ক্যামেরা, ভিজিএ সামনের ক্যামেরা এবং ৫ ঘণ্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ। এতে অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড ৪.০ ‘আইসক্রিম স্যান্ডউইচ’সহ অ্যান্ড্রয়েড ৪.১ জেলি বিন এ হালনাগাদ করা যাবে। এর মূল্য ২০০ ডলার।
1
bdsolve
সেরা ৫ অ্যান্ড্রয়েড সিকিউরিটি অ্যাপ
সাইবার অপরাধীদের আক্রমণের মূল লক্ষ্যবস্তু এখন অ্যান্ড্রয়েড। সাম্প্রতিক সময়ে অ্যান্ড্রয়েড ওএসের উপর সাইবার আক্রমণের ঘটনা এতই বেড়েছে যে, সাইবারজগতের দুই-তৃতীয়াংশ ভাইরাস আর ম্যালওয়্যারই লেখা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ওএস আক্রমণের উদ্দেশ্যে।
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের (ওএস) জনপ্রিয়তা আর ব্যবহার বাড়ছে
প্রতিদিনই। ওপেন প্ল্যাটফর্ম অপারেটিং সিস্টেম হওয়ার কারণে প্রযুক্তিপণ্য
নির্মাতা আর ব্যবহারকারী উভয়ের কাছেই সমান জনপ্রিয় গুগলের এই ওএস। ঠিক একই
কারণে সাইবার অপরাধীদের আক্রমণের মূল লক্ষ্যবস্তু এখন অ্যান্ড্রয়েড।
সাম্প্রতিক সময়ে অ্যান্ড্রয়েড ওএসের উপর সাইবার আক্রমণের ঘটনা এতই বেড়েছে
যে, সাইবারজগতের দুই-তৃতীয়াংশ ভাইরাস আর ম্যালওয়্যারই লেখা হয়েছে
অ্যান্ড্রয়েড ওএস আক্রমণের উদ্দেশ্যে।
এ অবস্থায় একাধিক শীর্ষস্থানীয় সাইবার নিরাপত্তাপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বাজারে ছেড়েছে ম্যালওয়্যার আর ভাইরাস আক্রমণ ঠেকানোর জন্য বিশেষভাবে তৈরি অ্যাপ। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের মধ্যে বহুল প্রচলিত একাধিক সিকিউরিটি অ্যাপ পরীক্ষা করে সেরা পাঁচটি অ্যান্ড্রয়েড সিকিউরিটি অ্যাপের খবর জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট টেকনিউজ ডেইলি।
অ্যাভাস্ট মোবাইল সিকিউরিটি
পিসির ফ্রি অ্যান্টি-ভাইরাস আর সিকিউরিটি স্যুটের জন্যই সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাভাস্ট সফটওয়্যারের তৈরি অ্যাপগুলো। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের জন্য প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করেছে অ্যাভাস্ট মোবাইল সিকিউরিটি। বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে এটি। এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফিচারটি হচ্ছে, এর কল আর এসএমএস ফরওয়ার্ড করার ফিচার ‘প্রাইভেসি অ্যাডভাইজার’। ফিচারটি চালু করা থাকলে অ্যান্ড্রয়েড স্মাটফোনটি হারিয়ে গেলে নিজে থেকেই ইনকামিং কলগুলোকে ফরওয়ার্ড করে দেবে পুর্বনির্ধারিত অন্য কোনো মোবাইল নম্বরে।
এভিজি অ্যান্টিভাইরাস প্রো
সাত কোটিরও বেশি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী এভিজি অ্যান্ড্রয়েড অ্যান্টিভাইরাস প্রো ব্যবহার করেন। ডেটা চুরি ঠেকাতে অ্যান্টভাইরাসটির কার্যক্ষমতা নিয়ে গর্ব করে এভিজি। অ্যান্টিভাইরাসটির ফ্রি ভার্সনের ফিচারের মধ্যে রয়েছে রিমোট ওয়াইপ অ্যান্ড লক ফাংশন। বিভিন্ন অ্যাপের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আছে অ্যাপ লকার এবং অ্যাপ ব্যাকআপ।
ক্যাসপারস্কি মোবাইল সিকিউরিটি প্রো
পিসি অ্যান্টিভাইরাস হিসেবে জনপ্রিয় ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাসেরও রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মের জন্য তৈরি বিশেষ ভার্সন। অ্যান্ড্রয়েড ম্যালওয়্যার, ভাইরাস এবং ডেটা চুরি ঠেকাতে উচ্চস্তরের নিরাপত্তা দিয়ে থাকে ক্যাসপারস্কি মোবাইল সিকিউরিটি প্রো। তবে অন্যান্য অ্যান্ড্রয়েড সিকিউরিটি অ্যাপের সঙ্গে এর মূল পার্থক্য হচ্ছে স্মার্টফোনের ফ্যাক্টরি ডেটা রিসেট করার জন্য নিজ¯^ পিন কোড দিতে হয় ব্যবহারকারীকে।
লুকআউট মোবাইল সিকিউরিটি
ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার তিন শিক্ষার্থীর বানানো মোবাইল সিকিউরিটি অ্যাপ লকআউট মোবাইল সিকিউরিটি। খুব কম সময়েই অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পেয়েছে অ্যাপটি। নতুন ম্যালওয়্যার সবার আগে চিহ্নিত করতে পারার সুনাম রয়েছে লুকআউট নির্মাতাদের। নিয়মিত আপডেট হয় এর ডেটাবেইজ, আরও রয়েছে বিভিন্ন নতুন ফিচার। অ্যাপটি ব্যবহার করার জন্য খরচ করতে হবে বছরে ৩০ ডলার।
নরটন মোবাইল সিকিউরিটি
পিসি অ্যান্টি-ভাইরাস এবং সিকিউরিটি সফটওয়্যার নির্মাতা হিসেবে বেশ পুরনো নরটন। অনেক উইন্ডোজ পিসিতেই প্রিইনস্টল করা থাকে নরটন অ্যান্টিভাইরাস। অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্যও নরটনের রয়েছে মোবাইল সিকিউরিটি অ্যাপ, ‘নরটন মোবাইল সিকিউরিটি’। চুরি ঠেকাতে মোবাইল সিকিউরিটি অ্যাপটির রয়েছে বিশেষ অ্যান্টি-থেফট ফিচার। ডিভাইসের ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে ব্যবহারকারীর পরিচয় নিশ্চিত হবে অ্যাপটি। এ ছাড়াও নতুন ম্যালওয়্যার দ্রুত চিহ্নিত করার ক্ষেত্রের নরটনের রয়েছে বিশেষ খ্যাতি।
Source Internet
এ অবস্থায় একাধিক শীর্ষস্থানীয় সাইবার নিরাপত্তাপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বাজারে ছেড়েছে ম্যালওয়্যার আর ভাইরাস আক্রমণ ঠেকানোর জন্য বিশেষভাবে তৈরি অ্যাপ। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের মধ্যে বহুল প্রচলিত একাধিক সিকিউরিটি অ্যাপ পরীক্ষা করে সেরা পাঁচটি অ্যান্ড্রয়েড সিকিউরিটি অ্যাপের খবর জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট টেকনিউজ ডেইলি।
অ্যাভাস্ট মোবাইল সিকিউরিটি
পিসির ফ্রি অ্যান্টি-ভাইরাস আর সিকিউরিটি স্যুটের জন্যই সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাভাস্ট সফটওয়্যারের তৈরি অ্যাপগুলো। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের জন্য প্রতিষ্ঠানটি তৈরি করেছে অ্যাভাস্ট মোবাইল সিকিউরিটি। বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে এটি। এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফিচারটি হচ্ছে, এর কল আর এসএমএস ফরওয়ার্ড করার ফিচার ‘প্রাইভেসি অ্যাডভাইজার’। ফিচারটি চালু করা থাকলে অ্যান্ড্রয়েড স্মাটফোনটি হারিয়ে গেলে নিজে থেকেই ইনকামিং কলগুলোকে ফরওয়ার্ড করে দেবে পুর্বনির্ধারিত অন্য কোনো মোবাইল নম্বরে।
এভিজি অ্যান্টিভাইরাস প্রো
সাত কোটিরও বেশি অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারী এভিজি অ্যান্ড্রয়েড অ্যান্টিভাইরাস প্রো ব্যবহার করেন। ডেটা চুরি ঠেকাতে অ্যান্টভাইরাসটির কার্যক্ষমতা নিয়ে গর্ব করে এভিজি। অ্যান্টিভাইরাসটির ফ্রি ভার্সনের ফিচারের মধ্যে রয়েছে রিমোট ওয়াইপ অ্যান্ড লক ফাংশন। বিভিন্ন অ্যাপের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আছে অ্যাপ লকার এবং অ্যাপ ব্যাকআপ।
ক্যাসপারস্কি মোবাইল সিকিউরিটি প্রো
পিসি অ্যান্টিভাইরাস হিসেবে জনপ্রিয় ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাসেরও রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মের জন্য তৈরি বিশেষ ভার্সন। অ্যান্ড্রয়েড ম্যালওয়্যার, ভাইরাস এবং ডেটা চুরি ঠেকাতে উচ্চস্তরের নিরাপত্তা দিয়ে থাকে ক্যাসপারস্কি মোবাইল সিকিউরিটি প্রো। তবে অন্যান্য অ্যান্ড্রয়েড সিকিউরিটি অ্যাপের সঙ্গে এর মূল পার্থক্য হচ্ছে স্মার্টফোনের ফ্যাক্টরি ডেটা রিসেট করার জন্য নিজ¯^ পিন কোড দিতে হয় ব্যবহারকারীকে।
লুকআউট মোবাইল সিকিউরিটি
ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার তিন শিক্ষার্থীর বানানো মোবাইল সিকিউরিটি অ্যাপ লকআউট মোবাইল সিকিউরিটি। খুব কম সময়েই অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পেয়েছে অ্যাপটি। নতুন ম্যালওয়্যার সবার আগে চিহ্নিত করতে পারার সুনাম রয়েছে লুকআউট নির্মাতাদের। নিয়মিত আপডেট হয় এর ডেটাবেইজ, আরও রয়েছে বিভিন্ন নতুন ফিচার। অ্যাপটি ব্যবহার করার জন্য খরচ করতে হবে বছরে ৩০ ডলার।
নরটন মোবাইল সিকিউরিটি
পিসি অ্যান্টি-ভাইরাস এবং সিকিউরিটি সফটওয়্যার নির্মাতা হিসেবে বেশ পুরনো নরটন। অনেক উইন্ডোজ পিসিতেই প্রিইনস্টল করা থাকে নরটন অ্যান্টিভাইরাস। অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্যও নরটনের রয়েছে মোবাইল সিকিউরিটি অ্যাপ, ‘নরটন মোবাইল সিকিউরিটি’। চুরি ঠেকাতে মোবাইল সিকিউরিটি অ্যাপটির রয়েছে বিশেষ অ্যান্টি-থেফট ফিচার। ডিভাইসের ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে ব্যবহারকারীর পরিচয় নিশ্চিত হবে অ্যাপটি। এ ছাড়াও নতুন ম্যালওয়্যার দ্রুত চিহ্নিত করার ক্ষেত্রের নরটনের রয়েছে বিশেষ খ্যাতি।
Source Internet
1
bdsolve
আসছে নোকিয়া লুমিয়া ৬২৫
প্রায় ২৯০ ডলার মূল্যে ৪.৭ ইঞ্জি ডিসপ্লেবিশিষ্ট মধ্যম রেঞ্জের নোকিয়া লুমিয়া ৬২৫ ফোনটি এবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বাজারে আসবে।
মোবাইল ফোন নির্মাতা নোকিয়ার এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে বড় উইন্ডোজ ফোন
৪.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লের লুমিয়া ৬২৫ বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে নোকিয়া। এক
প্রতিবেদনে ম্যাশএবল জানিয়েছে, মধ্যম রেঞ্জের ফোনটিতে রয়েছে ১.২
গিগাহার্টজ, ডুয়াল-কোর স্ন্যাপড্রাগন এস৪ প্রসেসর, ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা,
৫১২ এমবি র্যাম ও ৮ জিবি ধারণক্ষমতা।
নোকিয়ার নতুন ফোনের স্ক্রিনটি বেশ বড় হলেও প্রতিদ্ব›দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোর ফোনের তুলনায় কিছুটা কম ক্ষমতার। ৮০০ বাই ৪৮০ রেজুলিউশনের স্ক্রিন রয়েছে ফোনটিতে।
এলটিই ও এইচএসপিএ প্রযুক্তি রয়েছে ফোনটিতে। এর ব্যাটারি ২০০০ মিলি অ্যাম্প ক্ষমতাসম্পন্ন। পলিকার্বনেট বহিরাবরণের কমলা, হলুদ, উজ্জ্বল সবুজ, সাদা ও কালো মোট পাঁচটি রংয়ে পাওয়া যাবে ডিভাইসটি।
২৯০ ডলার মূল্যের নোকিয়া লুমিয়া ৬২৫ ফোনটি এ বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বাজারে আসবে।
নোকিয়ার নতুন ফোনের স্ক্রিনটি বেশ বড় হলেও প্রতিদ্ব›দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোর ফোনের তুলনায় কিছুটা কম ক্ষমতার। ৮০০ বাই ৪৮০ রেজুলিউশনের স্ক্রিন রয়েছে ফোনটিতে।
এলটিই ও এইচএসপিএ প্রযুক্তি রয়েছে ফোনটিতে। এর ব্যাটারি ২০০০ মিলি অ্যাম্প ক্ষমতাসম্পন্ন। পলিকার্বনেট বহিরাবরণের কমলা, হলুদ, উজ্জ্বল সবুজ, সাদা ও কালো মোট পাঁচটি রংয়ে পাওয়া যাবে ডিভাইসটি।
২৯০ ডলার মূল্যের নোকিয়া লুমিয়া ৬২৫ ফোনটি এ বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বাজারে আসবে।
Subscribe to:
Posts
(
Atom
)