ads
Monday, April 29, 2013
1
Monday, April 29, 2013
bdsolve
বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান ইতিমধ্যে এ সংশ্লিষ্ট আয়োজন করতে বিটিআরসি’র কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
তবে বিটিআরসি’র এক নির্ভরযোগ্য সূত্র জানান, নাম্বার পোর্টেবিলিটি আধুনিক সেবা প্রযুক্তির অন্যতম হাতিয়ার। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিটিআরসি। তবে কবে থেকে এটি কার্যকর করা হবে এ বিষয়ে তারা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি।
২০০৮ সাল থেকে নাম্বার পোর্টেবিলিটির জন্যে কাজ করছে বিটিআরসি। এর মধ্যে গত বছর ৮ জানুয়ারি জাতীয় সংসদের টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি এক বছরের মধ্যে বিটিআরসিকে এমএনপি বাস্তবায়নের নির্দেশ দেয়।
কিন্তু তারপরে এক বছরেরও বেশী সময় চলে গেলেও এমএনপি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এর আগে একাধিকবার নীতিমালা করা হলেও এখন আর এর জন্যে আলাদা নীতিমালার প্রয়োজন হবে না। টু জি লাইসেন্স নবায়নের নীতিমালার মধ্যেই এ বিষয়টি অন্তর্ভূক্ত করে দেওয়া আছে।
যার ফলে এখন কেবল একটি নির্দেশিকা তৈরী করে সেটি অপারেটরদের দিলেই তারা তা বাস্তবায়ন করতে বাধ্য থাকবেন।
তবে বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণফোনের সিইও বিবেক সুদ বলেছেন, ‘তারা এমএনপি’র বিপক্ষে। কারণ এর ফলে নতুন অপারেটরদের সম্ভাবনা বাড়লেও তারা খানিকটা হলেও ঝুঁকিতে পড়বেন’।
অন্যদিকে এয়ারটেলের কর্পোরেট বিভাগের প্রধান আশরাফুল হক চৌধুরী বলেছেন, ‘এর আগে দফায় দফায় তারা এমএনপি’র বিষয়ে দাবি জানালেও শেষ পর্যন্ত এটি আধারেই থেকে গেছে। এখন অনেক বিলম্ব হয়ে গেলেও এটি বাস্তবায়িত হলে তাতে গোটা দেশেরই লাভ হবে’।
এমএনপি: এমএনপি হল মোবাইল ফোন গ্রাহকের আগের নম্বর বিদ্যমান রেখেই ইচ্ছে মতো অপারেটর বেছে নেওয়ার সুযোগ। এক্ষেত্রে কোনো গ্রাহক তার বর্তমান অপারেটরের সেবায় সন্তুষ্ঠ না হলে তার আগের নম্বর ঠিক রেখেই তিনি নতুন কোনো অপারেটরে চলে যেতে পারবেন।
অর্থাৎ, কারো যদি এয়ারটেলের নাম্বার থাকে, এবং তিনি গ্রামীণফোনে যেতে চান, তাহলে তিনি তাঁর নাম্বারটি পরিবর্তন না করেই গ্রামীণফোনের সেবা নিতে পারবেন।
ভারতে এই পরিবর্তনের জন্যে ১৯ রুপী করে খরচ করতে হয়। থাইল্যান্ডে খরচ করতে হয় ৯৯ বাথ করে। তবে মালয়েশিয়াতে এটি ফ্রি। ভারতে তৃতীয় অপর একটি কোম্পানি এমএনপি’র কাজ করে দিলেও বাংলাদেশের অপারেটরগুলো এর বিপক্ষে বলছে। ফলে নিজেদেরকেই এখন প্রযুক্তি স্থাপন করতে হবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, ব্রাজিলসহ অনেক দেশেই এখন এমএনপি আছে। পাশের দেশ ভারত ২০০১ সালে এই প্রযুক্তি গ্রহন করেছে। পরে পাকিস্তান এবং শ্রীলংকাও এমএনপি’র বাস্তাবায়ন করেছে।
মোবাইল নম্বর ঠিক রেখেই অন্য অপারেটরে যেতে পারবে গ্রাহক
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন বিটিআরসি আগামী
ছয় মাসের মধ্যে মোবাইল নাম্বার পোর্টেবিলিটি বা এমএনপি চালু করার জন্যে
কাজ শুরু করেছে। আগামী সপ্তাহে অনুষ্ঠিত কমিশন বৈঠক থেকেই এ বিষয়ে
অপারেটরদের নির্দেশ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি’র সংশ্লিষ্ট
বিভাগগুলো।
বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান ইতিমধ্যে এ সংশ্লিষ্ট আয়োজন করতে বিটিআরসি’র কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
তবে বিটিআরসি’র এক নির্ভরযোগ্য সূত্র জানান, নাম্বার পোর্টেবিলিটি আধুনিক সেবা প্রযুক্তির অন্যতম হাতিয়ার। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিটিআরসি। তবে কবে থেকে এটি কার্যকর করা হবে এ বিষয়ে তারা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি।
২০০৮ সাল থেকে নাম্বার পোর্টেবিলিটির জন্যে কাজ করছে বিটিআরসি। এর মধ্যে গত বছর ৮ জানুয়ারি জাতীয় সংসদের টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি এক বছরের মধ্যে বিটিআরসিকে এমএনপি বাস্তবায়নের নির্দেশ দেয়।
কিন্তু তারপরে এক বছরেরও বেশী সময় চলে গেলেও এমএনপি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এর আগে একাধিকবার নীতিমালা করা হলেও এখন আর এর জন্যে আলাদা নীতিমালার প্রয়োজন হবে না। টু জি লাইসেন্স নবায়নের নীতিমালার মধ্যেই এ বিষয়টি অন্তর্ভূক্ত করে দেওয়া আছে।
যার ফলে এখন কেবল একটি নির্দেশিকা তৈরী করে সেটি অপারেটরদের দিলেই তারা তা বাস্তবায়ন করতে বাধ্য থাকবেন।
তবে বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণফোনের সিইও বিবেক সুদ বলেছেন, ‘তারা এমএনপি’র বিপক্ষে। কারণ এর ফলে নতুন অপারেটরদের সম্ভাবনা বাড়লেও তারা খানিকটা হলেও ঝুঁকিতে পড়বেন’।
অন্যদিকে এয়ারটেলের কর্পোরেট বিভাগের প্রধান আশরাফুল হক চৌধুরী বলেছেন, ‘এর আগে দফায় দফায় তারা এমএনপি’র বিষয়ে দাবি জানালেও শেষ পর্যন্ত এটি আধারেই থেকে গেছে। এখন অনেক বিলম্ব হয়ে গেলেও এটি বাস্তবায়িত হলে তাতে গোটা দেশেরই লাভ হবে’।
এমএনপি: এমএনপি হল মোবাইল ফোন গ্রাহকের আগের নম্বর বিদ্যমান রেখেই ইচ্ছে মতো অপারেটর বেছে নেওয়ার সুযোগ। এক্ষেত্রে কোনো গ্রাহক তার বর্তমান অপারেটরের সেবায় সন্তুষ্ঠ না হলে তার আগের নম্বর ঠিক রেখেই তিনি নতুন কোনো অপারেটরে চলে যেতে পারবেন।
অর্থাৎ, কারো যদি এয়ারটেলের নাম্বার থাকে, এবং তিনি গ্রামীণফোনে যেতে চান, তাহলে তিনি তাঁর নাম্বারটি পরিবর্তন না করেই গ্রামীণফোনের সেবা নিতে পারবেন।
ভারতে এই পরিবর্তনের জন্যে ১৯ রুপী করে খরচ করতে হয়। থাইল্যান্ডে খরচ করতে হয় ৯৯ বাথ করে। তবে মালয়েশিয়াতে এটি ফ্রি। ভারতে তৃতীয় অপর একটি কোম্পানি এমএনপি’র কাজ করে দিলেও বাংলাদেশের অপারেটরগুলো এর বিপক্ষে বলছে। ফলে নিজেদেরকেই এখন প্রযুক্তি স্থাপন করতে হবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, ব্রাজিলসহ অনেক দেশেই এখন এমএনপি আছে। পাশের দেশ ভারত ২০০১ সালে এই প্রযুক্তি গ্রহন করেছে। পরে পাকিস্তান এবং শ্রীলংকাও এমএনপি’র বাস্তাবায়ন করেছে।
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
1 Responses to “ মোবাইল নম্বর ঠিক রেখেই অন্য অপারেটরে যেতে পারবে গ্রাহক ”
April 16, 2015 at 9:59 AM
Great post. i like it. feeling great when reading your post .
---
games for kids | baixar whatsapp | jogos do pou
Post a Comment