ads
Friday, May 24, 2013
2
Friday, May 24, 2013
bdsolve
ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকিং এর কবল থেকে বাঁচতে কয়েকটি সাধারন পদ্ধতি
আপনারা ইতিমধ্যেই অবগত আছেন যে বিগত কয়েকদিনে বিভিন্ন ব্লগসাইটে বা
সোশ্যাল ওয়েবসাইটে ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকিং এর খবর শোনা যাচ্ছে। হ্যাকার রা
খুব চালাকির সাথে এসব হ্যাকিংয়ের কাজ করে যাচ্ছে। এর ফলে তারা হাতিয়ে
নিচ্ছে বিভিন্ন ব্যাক্তিগত তথ্য। কিন্তু, একটু সাবধানতা অবলম্বন করলেই আপনি
এধরনের হ্যাকার এর ফাঁদ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
নিচে কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব।
এসব লিঙ্ক এ ক্লিক করার আগে এপলিকেশনটির Terms and Condition পড়ে নিন। কোন বন্ধুও যদি আপনাকে এধরনের লিঙ্ক এ ক্লিক করার রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে থাকে তবে তা ফিশিং ওয়েবসাইট কিনা তা যাচাই করে নিন।
মনে রাখবেন, ফেসবুক বা ফেসবুকের কোন এপলিকেশন আপনার ফেসবুকের বা ইমেইল এর পাসওয়ার্ড চাইবে না।
প্রথমে সবাই যে কথা বলে আমি ও সে কথা দিয়ে ই শুরু করি। আপনার পাসওয়ার্ডটি কঠিন দিন। Character ও Symbol মিলিয়ে পাসওয়ার্ড দিন।
আপনার যে ইমেইল এড্রেস দিয়ে একাউন্ট খুলছেন তা আপনার প্রোফাইলে না দেখিয়ে অন্য একটা দেখান।
আরেকটি ইমেইল আপনার একাউন্টে যোগ করে রাখুন। যাতে হ্যাক হলে ও আপনার একাউন্টটি ফিরে পেতে পারেন। অন্য আরেকটি ইমেইল এড্রেস যোগ করার জন্য আপনার একাউন্টে প্রবেশ করে Account >Account Setting ওপেন করুন। এখানের Email Change সুবিধা থেকে অন্য আরেকটি বা একাধিক ইমেইল যোগ করে রাখুন। এবার Contact Email Address হিসেবে নতুন ইমেইল টি দিন। এবং এটি সবার কাছ থেকে গোপন রাখুন।
অপরিচিত মেইল পড়বেন ও না ক্লিক করা পরের কথা। যে সকল মেইল শুরু হয় Hello I am…. বা Congrats!! You won… ইত্যাদি এগুলো দেখলেই ডিলিট করে দিন।
সাইবার ক্যাফে বা অন্য কোন কম্পিউটার থেকে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করা থেকে ভিরত থাকুন। আর যদি বসতেই হয় একটু সতর্ক হয়ে নিবেন কোন কী লগার আছে কিনা। যদি থাকে তাহলে তা বন্ধ করে দিন। যদিও অনেক সময় আপনি এদের সন্ধান পাবেন না। পাসওয়ার্ড সেভ করার অনুমতি চাইলে তাকে Cancel করুন। নেট ব্যবহার করা শেষ হলে ব্রাউজিং ডাটা, কুকি ও ক্যাস গুলো মুছে আসুন। Firefox ও Google Chrome এর জন্য Ctrl+ Shift + Delete কী গুলো একসাথে চাপুন, এবার কতক্ষণের সময়ের গুলো ডিলিট করবেন তা সিলেক্ট করে Clear Browser Data/ Clear Now তে ক্লিক করুন। ডাটা গুলো মুচে যাবে, আপনি ও নিশ্চিন্তে বাড়ি চলে যান।
পারলে একটা লিঙ্কেড একাউন্ট রাকুন। তাহলে ঐ একাউন্ট দিয়ে ও আপনার একাউন্টে প্রবেশ করতে পারবেন। হ্যাক হওয়ার পর যা অনেক কাজে দিবে।
Account Security থেকে
টিক
মার্ক দিয়ে রাখুন। যখন কেউ অন্য কোন স্থান বা কম্পিউটার থেকে আপনার
একাউন্টে প্রবেশ করবে বা আপনি নিজে প্রবেশ করতে ও একটি নাম জিজ্ঞেস করবে
এবং তা আপনার ইমেইলে পাঠিয়ে দিবে। যার ফলে আপনি বুঝতে পারবেন অন্য কেউ
আপনার একাউন্টে প্রবেশ করছে কিনা।
ফেসবুকের জন্য কোথাও পাসওয়ার্ড দেওয়া লাগলে এড্রেসটি ভালো ভাবে দেখে নিন। http://www.fiacebook.com/ http://www.faceboook.com/ http://www.facebookk.com/ http://www.faccebook.com/ http://www.faccbook.com/ http://www.facebook.com/ সবগুলো দেখতে এক মনে হলে ও এক না। একটু ভালো ভাবে দেখুন কোন আসল ফেসবুকের এড্রেস। তা ছাড়া এ অনেক বড় এড্রেস যেমন http://onos.oki/facebook.com.php এরকম শেষে facebook.com এড্রেসে ক্লিক করে গিয়ে ও যদি দেখেন ফেসবুকের হোম ফেজ তাহলে ও আপনি লগইন থেকে বিরত থাকুন।
আর যদি হ্যাক হয়ে যায় তখন পুনরায় পাওয়ার জন্য https://ssl.facebook.com/help/contact.php?show_form=hacked_self_recovery এখানে যান। একটি ফরম আসবে, এটি যথা যত ভাবে পূর্ণ করুন। যাদের একাউন্ট এখনো হ্যাক হয় নি তারা গিয়ে দেখে আসুন কি কি কি ধরকার পড়ে, যে গুলো যোগাড় করে রাখন ভবিষ্যতের জন্য। ফরম পূরণ শেষ হলে Submit করুন। তাহলে ফেসবুক আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবে তার যথাযথ উত্তর দিতে পারলে আপনি আপনার একাউন্ট আবার ফিরে পাবেন পাবেন।
নিচে কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করব।
জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন
নিজের
ব্যবহৃত পাসওয়ার্ড সম্পর্কে সাবধান হোন। নিজের নাম, পরিবারের নাম, কিংবা
নিজের জন্মদিন কিংবা মোবাইল নম্বর ব্যবহার করবেন না। জটিল কিছু শব্দগুচ্ছ
ব্যবহার করুন। capital এবং lowercase শব্দ ব্যবহার করতে পারেন। এর মাঝে
ঢুকিয়ে দিতে পারেন ১-৯ এর মধ্যে কিছু সংখ্যা। পাসওয়ার্ড যত ছোট হবে হ্যাকিং
এর সম্ভাবনাও তত বেড়ে যাবে। তাই পাসওয়ার্ড এর সংখ্যা ৬ এর অধিক যেমন ৮, ৯,
১২ হলে ভাল হয়। যদি পাসওয়ার্ড মনে রাখতে সমস্যা হয় তবে এমন কিছু
শব্দসমষ্টি ব্যবহার করুন যা কেবল আপনি এবং খুব কম সংখ্যক বন্ধুরা জানেন।
অথবা কোন নিরাপদ স্থানে পাসওয়ার্ডটি লিখে রাখুন।
নিয়মিত পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন
কয়েক সপ্তাহ বা ১-২ মাস পরপর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন। পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে ফেসবুকের “Forgot password?” অপশনটি ব্যবহার করুন।
ব্যাক্তিগত তথ্য প্রদানের ব্যাপারে মিতব্যায়ী হোন
এর
অর্থ হলো এমন কোন তথ্য প্রোফাইল ইনফো তে ব্যবহার করবেন না যা আপনার ইমেইল
অথবা ফেসবুক একাউন্ট এর পাসওয়ার্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এসব সাইটে
ব্যাক্তিগত তথ্য যত কম প্রদান করবেন ততই আপনি সুরক্ষিত।
যাকে তাকে ফ্রেন্ড বানানো থেকে বিরত থাকুন
এমন
অনেক ব্যবহারকারী আছেন যারা প্রোফাইল ছবি দেখেই ফ্রেন্ড লিস্টে এড করে
বসেন। কোন অপরিচিত রিকোয়েস্ট এলে তাদের ইনফো আগে যাচাই করে নিন। দেখুন তার
ফ্রেন্ডলিস্টের সংখ্যা কেমন। তার অন্যান্য ইনফো সঠিক কিনা দেখুন। তাছাড়া
আপনাদের মাঝে কোন ফ্রেন্ড কমন আছে কিনা তাও দেখে নিন। তারপর স্বীদ্ধান্ত
নিন। এমন কাউকে লিস্টে যুক্ত করবেন না যাদের প্রোফাইল ছবি পর্যন্ত নেই।
না জেনে কোন লিঙ্ক এ ক্লিক করবেন না
এমন অনেক ফিশিং এয়েবসাইটের সন্ধান পাওয়া গেছে যারা ব্যবহারকারীদের ভুল ইনফো দিয়ে একটি ওয়েব লিঙ্ক প্রদান করে। সাবধান!এসব লিঙ্ক এ ক্লিক করার আগে এপলিকেশনটির Terms and Condition পড়ে নিন। কোন বন্ধুও যদি আপনাকে এধরনের লিঙ্ক এ ক্লিক করার রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে থাকে তবে তা ফিশিং ওয়েবসাইট কিনা তা যাচাই করে নিন।
মনে রাখবেন, ফেসবুক বা ফেসবুকের কোন এপলিকেশন আপনার ফেসবুকের বা ইমেইল এর পাসওয়ার্ড চাইবে না।
ইমেইল চেকিং এ সাবধানতা অবলম্বন করুন
হ্যকার
রা এখন ফেসবুক হ্যাকিং এর ক্ষেত্রে ইমেইল কে বেছে নিয়েছে। কোন ওয়েব
সার্ভিস আপনার কাছে ব্যাক্তিগত তথ্য চাইবে না। যেমন ফেসবুক কখনোই আপনাকে
পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের কোন নোটিশ ইমেইল করবেনা অথবা ব্যাক্তিগত তথ্য
হালনাগাদের অজুহাত দিবে না। যদি এরকম কিছুর প্রয়োজন পড়েই তবে ফেসবুক আপনাকে
হোমপেজ অথবা আপনার setting এ গিয়ে পরিবর্তনের জন্য বলবে। তাই কোন ইমেইল
থেকে প্রাপ্ত Offer যাচাই না করেই তথ্য দিয়ে বসে থাকবেন না।
ইমেইল পাসওয়ার্ড হালনাগাদ রাখুন
এর
অর্থ হচ্ছে আপনি যে ইমেইল দিয়ে আপনার ফেসবুকে লগ ইন করে থাকেন, সেই ইমেইল
এর পাসওয়ার্ড নিয়মিত হালনাগাদ রাখুন। তা নাহলে আপনার ইমেইল একাউন্ট হ্যাকিং
হলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট ও হ্যাকিং হতে সময় লাগবে না। এ ব্যাপারে আমার
পরামর্শ হচ্ছে, ফেসবুক একাউন্টের জন্য আলাদা একটি ইমেইল একাউন্ট ব্যবহার
করুন। তাছাড়া “Security Question” অপশন টিতে কোন ব্যাক্তিগত তথ্য সম্বলিত
উত্তর রাখবেন না।হ্যাকারের হাত থেকে ফেসবুক একাউন্টকে রক্ষা ও হ্যাক হওয়ার পরে করনীয়।
আপনি আপনার সারাদিনের অধিকাংশ সময় ই ফেসবুকে কাটিয়ে দেন। কারণ এখানে আপনার আত্মীয় স্বজনদের সাথে প্রয়োজনীয় যোগাযোগ সেরে ফেলতে পারেন। আপনার বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে পারেন। ক্লাসে নাগিয়েও ক্লাসে কি পড়ানো হয়েছে তা জেনে নিতে পারেন। আর আপনি যদি প্রফেশনাল হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বেশির ভাগ ক্লায়েন্টের সাথেই ফেসবুকের মাধম্যে যোগাযোগ করেন। ফেসবুকে আপনার ৫০০+ বন্ধু আছে। আচ্ছা ৫০০ নাথাক অন্তত ২০০ আছে তাই না?? আপনার ভিবিন্ন ইভেন্টের অনেক গুলো ছবি রয়েছে। আপনার অনেক গুলো ইনফরমেশন রয়েছে। আর আপনি লেখক হলে তো আপনার কিছু লেখা ও থাকার কথা, তাই না? এখন এ অবস্থায় যদি আপনার ফেসবুক একাউন্টটি হ্যাক হয় তাহলে কি করবেন?? আপনার নিশ্চই অনেক খারাপ লাগবে, তাই না?? মনে হবে না আপনার সবচেয়ে প্রিয় বস্তু হারিয়ে গেছে।(* যারা প্রেম করেন তাদের কাছে গার্ল ফ্রেন্ড হারানোর মতোও মনে হতে পারে )। ঐ খারাপ লাগার থেকে বাচাঁর জন্য আপনাকে এখন থেকেই সতর্ক হতে হবে। এবার কিভাবে সতর্ক হবেন তাই বলছি। আমি যা বলব তা অনেক জায়গায়ই লেখা আছে। বা অনেকেই জানেন এ সম্পর্কে। এখানে অনেক জ্ঞানী টিউনার রয়েছে। আমি শুধু আপনাদের মনে করিয়ে দিচ্ছি এ গুলো খুব দরকারই। আপনার একাউন্ট আপনিই বাচাতে পারেন। আমরা আমাদের পিসির সামনে বসে কিছুই করতে পারবো না।প্রথমে সবাই যে কথা বলে আমি ও সে কথা দিয়ে ই শুরু করি। আপনার পাসওয়ার্ডটি কঠিন দিন। Character ও Symbol মিলিয়ে পাসওয়ার্ড দিন।
আপনার যে ইমেইল এড্রেস দিয়ে একাউন্ট খুলছেন তা আপনার প্রোফাইলে না দেখিয়ে অন্য একটা দেখান।
আরেকটি ইমেইল আপনার একাউন্টে যোগ করে রাখুন। যাতে হ্যাক হলে ও আপনার একাউন্টটি ফিরে পেতে পারেন। অন্য আরেকটি ইমেইল এড্রেস যোগ করার জন্য আপনার একাউন্টে প্রবেশ করে Account >Account Setting ওপেন করুন। এখানের Email Change সুবিধা থেকে অন্য আরেকটি বা একাধিক ইমেইল যোগ করে রাখুন। এবার Contact Email Address হিসেবে নতুন ইমেইল টি দিন। এবং এটি সবার কাছ থেকে গোপন রাখুন।
অপরিচিত মেইল পড়বেন ও না ক্লিক করা পরের কথা। যে সকল মেইল শুরু হয় Hello I am…. বা Congrats!! You won… ইত্যাদি এগুলো দেখলেই ডিলিট করে দিন।
সাইবার ক্যাফে বা অন্য কোন কম্পিউটার থেকে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করা থেকে ভিরত থাকুন। আর যদি বসতেই হয় একটু সতর্ক হয়ে নিবেন কোন কী লগার আছে কিনা। যদি থাকে তাহলে তা বন্ধ করে দিন। যদিও অনেক সময় আপনি এদের সন্ধান পাবেন না। পাসওয়ার্ড সেভ করার অনুমতি চাইলে তাকে Cancel করুন। নেট ব্যবহার করা শেষ হলে ব্রাউজিং ডাটা, কুকি ও ক্যাস গুলো মুছে আসুন। Firefox ও Google Chrome এর জন্য Ctrl+ Shift + Delete কী গুলো একসাথে চাপুন, এবার কতক্ষণের সময়ের গুলো ডিলিট করবেন তা সিলেক্ট করে Clear Browser Data/ Clear Now তে ক্লিক করুন। ডাটা গুলো মুচে যাবে, আপনি ও নিশ্চিন্তে বাড়ি চলে যান।
পারলে একটা লিঙ্কেড একাউন্ট রাকুন। তাহলে ঐ একাউন্ট দিয়ে ও আপনার একাউন্টে প্রবেশ করতে পারবেন। হ্যাক হওয়ার পর যা অনেক কাজে দিবে।
Account Security থেকে
When a new computer or mobile device logs into this account: |
Send me an email |
Send me a text message |
ফেসবুকের জন্য কোথাও পাসওয়ার্ড দেওয়া লাগলে এড্রেসটি ভালো ভাবে দেখে নিন। http://www.fiacebook.com/ http://www.faceboook.com/ http://www.facebookk.com/ http://www.faccebook.com/ http://www.faccbook.com/ http://www.facebook.com/ সবগুলো দেখতে এক মনে হলে ও এক না। একটু ভালো ভাবে দেখুন কোন আসল ফেসবুকের এড্রেস। তা ছাড়া এ অনেক বড় এড্রেস যেমন http://onos.oki/facebook.com.php এরকম শেষে facebook.com এড্রেসে ক্লিক করে গিয়ে ও যদি দেখেন ফেসবুকের হোম ফেজ তাহলে ও আপনি লগইন থেকে বিরত থাকুন।
আর যদি হ্যাক হয়ে যায় তখন পুনরায় পাওয়ার জন্য https://ssl.facebook.com/help/contact.php?show_form=hacked_self_recovery এখানে যান। একটি ফরম আসবে, এটি যথা যত ভাবে পূর্ণ করুন। যাদের একাউন্ট এখনো হ্যাক হয় নি তারা গিয়ে দেখে আসুন কি কি কি ধরকার পড়ে, যে গুলো যোগাড় করে রাখন ভবিষ্যতের জন্য। ফরম পূরণ শেষ হলে Submit করুন। তাহলে ফেসবুক আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবে তার যথাযথ উত্তর দিতে পারলে আপনি আপনার একাউন্ট আবার ফিরে পাবেন পাবেন।
Subscribe to:
Post Comments
(
Atom
)
2 Responses to “ ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকিং এর কবল থেকে বাঁচতে কয়েকটি সাধারন পদ্ধতি ”
May 29, 2013 at 8:45 AM
দারুন পোস্ট ।
April 16, 2015 at 9:36 AM
Thanks for sharing this quality information with us. I really enjoyed reading.
---
play game click jogos online free and apply baixar facebook online free baixar facebook movel
Post a Comment